আবারও মৃদ্যু শৈত্য প্রবাহের কবলে পঞ্চগড়। চারদিন ধরে দিনভর দেখা মেলেনি সূর্যের। ঘন কুয়াশায় ডেকে আছে পুরো এলাকা। আর ঠান্ডা বাতাসে বিপাকে নিন্ম আয়ের মানুষ ।
শনিবার (১৩ জানুয়ারি) সকাল ৯টায় তেতুঁলিয়ায় সর্বনিন্ম তাপমাত্রা ৯.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করেছে তেতুঁলিয়া আবহাওয়া অফিস।
মৃদ্যু মাঝারি মদ্যু শৈত্য প্রবাহের পর আবারও মৃদ্যু শৈত্য প্রবাহের কবলে পড়েছে পঞ্চগড়। গত চারদিন যাবৎদেখামেলেনি সূর্যের। ঘন কুয়াশায় ডেকে আছে পুরো এলাকা। হিমেল বাতাস আর কনকনে ঠান্ডায় বিপাকে নিন্ম আয়ের মানুষ। সর্বোত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে আবারও জেঁকে বসেছে শীত। কমছে রাতের ও দিনের তাপমাত্রা। সপ্তাহ জুড়েই এই অঞ্চলেরর তাপমাত্রার পারদ ১০ হতে ১২ ডিগ্রির মধ্যে বিরাজ করছে। শনিবার সকাল ৯টায় সর্বোনিন্ম তাপমাত্রা পঞ্চগড়ের তেতুঁলিয়ায় রেকর্ড করা হয়েছে ৯.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার সকাল ৯ টায় সবোনিন্ম তাপমাত্রা ছিল ১১.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ১৮.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস ।
স্থানীয় আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র সুত্রে জানা যায়, এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে এমাসে আরও একটি মৃদু ও মাঝারি শৈত্য প্রবাহ প্রবাহিত হওয়ার সম্ভবনা রয়েছে। আবারও কমছে রাতের তাপমাত্রার। ঘনকুয়াশা আর আকাশমেঘাচ্ছন্ন থাকায় দিনভর দেখা মিলছেনা সুর্যের। এই অবস্থা আরও দুইতিন অব্যাহত থাকবে।
হিমালয় কণ্যা নামে খ্যাত দেশের সর্বোত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে জেঁকে বসেছে শীত। ঘন কুয়াশায় ঢেকে থাকছে পুরো এলাকা। গত তিন দিন দিনভর মেলেনি সূর্যের দেখা। ঘন কুয়াশা আর হিমালয় থেকে বয়ে আসা হীম শীতল ঠান্ডা বাতাসে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। রাত যত গভির হয় এর তীব্রতা ততই বাড়তে থাকে। প্রয়োজন ছাড়া মানুষ ঘর হতে বের হয়না। ঘন কুয়াশা,কনকনে ঠান্ডা আর হিমেল বাতাসে বেশি বিপাকে পড়েছেন নিন্ম আয়ের মানুষ। শীত থেকে রক্ষা পেতে অনেককে আগুন তাপাতে দেখা গেছে। হাসপাতাল গুলোতেও বেড়েছে শীতজনিত রোগীর সংখ্যা।
আল / দীপ্ত সংবাদ