শুক্রবার, ২০শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ৫ই আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ১৭ই রবিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি
শুক্রবার, ২০শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ৫ই আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ১৭ই রবিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি

স্বামীকে বেঁধে রেখে নববধুকে গণধর্ষণ, থানায় মামলা

দীপ্ত নিউজ ডেস্ক
5 minutes read

নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলায় মুছাপুর রেগুলেটর এলাকায় স্বামীকে গাছের সাথে বেঁধে রেখে নববধুকে গণধর্ষণ করার ঘটনা ঘটেছে। ঘটনার সাথে জড়িতরা পলাতক থাকায় পুলিশ এখনও কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি।

রবিবার (১৮ জুন) দুপুরে নোয়াখালীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মোর্তাহিন বিল্লাহ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।

এ ঘটনায় কোম্পানীগঞ্জ থানায় রবিবার দুপুরে ধর্ষিতার স্বামী বাদী হয়ে ৩ জনকে আসামি করে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেছে। এর আগে বুধবার (১৪ জুন) সকালে মুছাপুর রেগুলেটর এলাকায় নব দম্পতি ঘুরতে এসে ওই নববধু গণধর্ষণের শিকার হয়।

মামলার আসামিরা হলো, মুছাপুর ইউনিয়ন ৭নং ওয়ার্ডের স্লুইজ গেইট এলাকার জাহাঙ্গির (৩৫), রিয়াদ (৩০) এবং জালাল উদ্দিন মিষ্টার (২৮)

এজাহার সূত্রে জানা যায়, বুধবার সকাল ৯টার পর এ নবদম্পতি নোয়াখালীর সুধারাম থানার নোয়াখালী ইউনিয়নের বটতলি পূর্ব চর উরিয়া এলাকা থেকে মোটর সাইকেল যোগে মুছাপুর রেগুলেটরে ঘুরতে আসে। তারা স্লুইজ গেইট এলাকার পূর্ব দিকে বন বিভাগের বাগানের পাশে রাস্তায় দাঁড়িয়ে ছবি তুলছিল। এসময় জাহাঙ্গির, রিয়াদ ও মিষ্টার ছোরা ও লাঠি নিয়ে তাদেরকে ভয়ভীতি দেখিয়ে আটক করে। পরে ধর্ষিতার স্বামীকে পিটিয়ে গামছা দিয়ে গাছের সাথে বেঁধে রেখে নববধুকে (১৮) তার (স্বামী) সামনে থেকে বন বিভাগের বাগানে নিয়ে জাহাঙ্গির ও রিয়াদ জোর পূর্বক ধর্ষণ করে। ধর্ষকদের সহযোগী জালাল উদ্দিন মিষ্টার বেঁধে রাখা ধর্ষিতার স্বামীকে এসময় পাহারা দেয়। বিষয়টি টের পেয়ে স্থানীয় লোকজন এগিয়ে আসলে ঘটনার সাথে জড়িতরা পালিয়ে যায়।

কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ সাদেকুর রহমান বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ঘটনার সাথে জড়িত পলাতক থাকা আসামিদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

 

এ.এস.এম.নাসিম/আফ/দীপ্ত নিউজ

আরও পড়ুন

সম্পাদক: এস এম আকাশ

অনুসরণ করুন

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন

স্বত্ব © ২০২৩ কাজী মিডিয়া লিমিটেড

Designed and Developed by Nusratech Pte Ltd.

This website uses cookies to improve your experience. We'll assume you're ok with this, but you can opt-out if you wish. Accept Read More