মার্চেই গভীর সমুদ্র বন্দরে রূপ নিচ্ছে পায়রা। সে লক্ষ্যে এগিয়ে চলছে ড্রেজিংসহ বন্দরের নানা উন্নয়ন কাজ। পায়রা গভীর সমুদ্র বন্দরে রূপ নিলে বাড়বে শিল্প প্রতিষ্ঠান ও কর্মসংস্থান। তাই উচ্ছসিত দক্ষিণাঞ্চলের মানুষ।
গত ২৭ অক্টোবর বন্দরের বিভিন্ন প্রকল্পের সঙ্গে রাবনাবাদ চ্যানেলের ক্যাপিটাল ও মেইন্টেন্যান্স ঠিক রাখার জন্য দেশের বৃহত্তম ড্রেজিং প্রকল্প উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এতে ব্যয় হচ্ছে ৪ হাজার ৯৫০ কোটি টাকা।
এ বছরের মার্চের মধ্যেই ১০ দশমিক পাঁচ মিটার গভীর ও ১০০ থেকে ১২৫ মিটার প্রস্থের একটি চ্যানেল তৈরির পর জেটিতে ভিড়বে মাদার ভ্যাসেল। এছাড়া, শিগগিরই শুরু হচ্ছে আন্ধারমানিক নদীর উপর ১ দশমিক এক আট কিলোমিটার দীর্ঘ চার লেনের সেতু নির্মান, রেল লাইন এবং বিমান বন্দরের কাজ।
বন্দরের ফোর লেন থেকে প্রথম টার্মিনাল পর্যন্ত ৭ কিলোমিটারের ৬ লেনবিশিষ্ট সড়কের কাজ চলমান। ফলে পায়রা বন্দর ঘিরে স্বপ্ন দেখছেন দক্ষিণাঞ্চলের মানুষ। ২০১৩ সালের ১৯ নভেম্বর পায়রা বন্দরের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ২০১৬ সালের ১৩ আগস্টে শুরু হয় অপারেশনাল কার্যক্রম।
আল/দীপ্ত