ফেব্রুয়ারির প্রথম দিন থেকে শুরু হচ্ছে মাসব্যাপী অমর একুশে গ্রন্থমেলা। ওই দিন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মেলার উদ্বোধন করবেন। রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ও বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে চলছে স্টল নির্মাণের কাজ।
রুচি, উৎকর্ষ আর পরিশীলনের দিক থেকে অনন্য বলা চলে বইমেলাকে। একুশে বইমেলার কথা ভাবলেই প্রাণে খুশির দোলা লাগে, উৎফুল্ল হয়ে উঠে মন। সেই একুশে গ্রন্থমেলা বা বইমেলা আবারও দোরগোড়ায়। তাই বাংলা একাডেমি ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যান প্রাঙ্গণে চলছে জাের প্রস্তুতি।
পাঠক ও দর্শনার্থীদের আকৃষ্ট করতে বইয়ের পাশাপাশি স্টলের নান্দনিকতায়ও সমান গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে।
এবারও মেলার মূল মঞ্চ হবে বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে এবং বইয়ের মোড়ক উন্মোচন ও লেখক বলছি মঞ্চ হচ্ছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান প্রাঙ্গণে। আর রমনা কালী মন্দিরের পাশে সাধুশাঙ্গা এলাকায় শিশু চত্বর স্থাপন করা হয়েছে।
২০০৬ সালের পর বাংলা একাডেমি একুশে বইমেলা পরিচালনা করেনি। আগের বছরগুলোতে মেলা আয়োজনে কিছু ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি জড়িত ছিল, যা নিয়ে কিছু সমালোচনা হয়। সমালোচনা এড়াতে এবার আবারও মেলা আয়োজনের দায়িত্বে বাংলা একাডেমি।
এবার বইমেলায় যাতায়াতে পাওয়া যাবে মেট্রােরেলের সুবিধা। তাই মেট্রােরেলের চলাচলের সময়সীমা রাত ৯টা পর্যন্ত বাড়ানোর অনুরোধ জানিয়েছে বাংলা একাডেমি কর্তৃপক্ষ।
আরও পড়ুন: দুয়ারে কড়া নাড়ছে বইমেলা
এসএ/দীপ্ত নিউজ