দ্রব্যমূল্যের উদ্ধগতিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে পঞ্চগড়ের কোরবানির পশুর হাটে। আসছে কোরবানি ঈদের জন্য জেলার খামারি ও স্থানীয় কৃষকেরা পর্যাপ্ত গবাদিপশু প্রস্তুত করলেও ক্রেতাদের চাহিদা কম দামের গাভি অথবা হাড্ডিসার গরুর।
বাজারে নিত্যপন্যের অব্যাহত দাম বৃদ্ধিতে বিরূপ প্রভাব পড়েছে পঞ্চগড়ের গবাদি পশুর হাটে। আসছে কোরবানি ঈদকে ঘিরে স্থানীয় খামারি ও কৃষকেরা পশু মোটাতাজাকরণ করে প্রস্তত করলেও মিলছেনা কাঙ্খিত ক্রেতা। অন্যদিকে ৩৫ হাজার হতে ৫০ হাজার টকার মধ্যেই হাড্ডিসার গরু মেলায় স্থানীয় ও মধ্যবিত্তদের মাঝে কদর বেড়েছে কমদামের গাভি অথবা হাড্ডিসার গরুর। আর এতেই আর্থিক ক্ষতির শঙ্কা প্রকাশ করছেন স্থানীয় খামার মালিকসহ কৃষকেরা।
অর্থনৈতিক মন্দা ও দ্রব্যমূল্যরে উর্ধ্বগতির কারণে এবার কোরবানির পশু কেনা–বেচা কম হচ্ছে বলে মন্তব্য করছেন পঞ্চগড় রাজনগর হাটে আসা লোকজন। তবে তারা বলছেন, ঈদ ঘনিয়ে আসলে হয়তো যে যার সাধ্যমত গরু ক্রয় করবেন ।
অর্থনৈতিক মন্দা ও দ্রব্যমূল্যরে উর্ধ্বগতির কারণে এবার কোরবানির পশু কেনা–বেচা কম হচ্ছে বলে মন্তব্য করছেন পঞ্চগড় রাজনগর হাটের গরুর রশিদ লেখাইদারেরা ।
কোরবানির পশুর হাটে অনাকাঙ্খিত ঘটনা এড়াতে পযাপ্ত নিরাপত্তা নেয়া হয়েছে বলে জানান পঞ্চগড়ের রাজনগর হাট ইজারাদার। কেনা –বেচা শুরু হয়ে গেছে । তবে তারা বলছেন, রাজধানী ঢাকাসহ দেশের অন্যান্য এলাকার গরু ব্যবসায়ীরা এলে হয়তো গরুর চাহিদা বাড়তে পারে।
জেলা প্রাণিসম্পদ বিভাগ জানান, আসছে ঈদ উপলক্ষ্যে জেলায় এক লক্ষ ৩৫ হাজার ৩৯২টি গরু, মহিস, ছাগল ও ভোড়া প্রস্তুত রাখা হয়েছে বলে জানান প্রানী সম্পদ বিভাগের এই কর্মকর্তা।
আল /দীপ্ত সংবাদ