ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (ইউআইইউ) আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের দেয়া নোটিশে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন। তারা বলেছেন, বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের নোটিশ বিভ্রান্তিকর এবং এতে তাদের দাবি পূর্ণভাবে প্রতিফলিত হয়নি। তবে আলোচনার সুযোগ তৈরি রাখতে রবিবারের (২২ জুন) কর্মসূচি আপাতত স্থগিত করা হয়েছে।
শনিবার (২১ জুন) রাতে এক বিবৃতিতে শিক্ষার্থীরা জানান, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ২৬ শিক্ষার্থীর বহিষ্কারাদেশ ‘শর্তসাপেক্ষে’ প্রত্যাহার করেছে, যা অযৌক্তিক ও বিভ্রান্তিকর। তারা জানান, কিছু শিক্ষার্থীকে চলমান সেমিস্টারসহ দুই সেমিস্টারের জন্য সাসপেন্ড করা হয়েছে, যা তাদের প্রধান দাবির পরিপন্থী।
তবে শিক্ষার্থীরা বলেন, রোববার প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে গ্রহণযোগ্য সমাধানে পৌঁছানোর সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হবে। যৌক্তিক সমাধানে ব্যর্থ হলে সোমবার (২৩ জুন) থেকে আবারও কঠোর কর্মসূচিতে যাওয়ার ঘোষণা দেন তারা।
এর আগে, সন্ধ্যায় সংবাদ সম্মেলনে ৮টার মধ্যে বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের আলটিমেটাম দিয়েছিলেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। ওই সময় ইউআইইউ’র জনসংযোগ পরিচালক জানান, সভায় সিদ্ধান্ত নিয়ে বহিষ্কারাদেশ শর্তসাপেক্ষে প্রত্যাহার করা হয়েছে। তবে শিক্ষার্থীরা তা পুরোপুরি মেনে নেননি।