বৃহস্পতিবার, ১৯শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ৪ঠা আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ১৬ই রবিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি
বৃহস্পতিবার, ১৯শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ৪ঠা আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ১৬ই রবিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি

দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রায় কাঁপছে দিনাজপুর

দীপ্ত নিউজ ডেস্ক
6 minutes read

প্রচণ্ড শীতে সারাদেশের জনজীবন বিপর্যস্ত। দেশের বিভিন্ন স্থানে আজও তাপমাত্রা কমেছে।

হিমালয়ের পাদদেশের জেলা হিসেবে পরিচিত দিনাজপুরে টানা দ্বিতীয় দিনের মতো দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে।

রবিবার (১৪ জানুয়ারি) সকাল ৯টায় দিনাজপুরে তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৮ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯০ ভাগ। চলতি বছর এটিই দিনাজপুরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা।

এর আগে শনিবার (১৩ জানুয়ারি) জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা ৮ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস৷ এদিনও দিনাজপুরে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। জেলার ওপর দিয়ে বইছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। চলতি সপ্তাহে জেলায় স্বাভাবিক বৃষ্টিপাত হওয়ার সম্ভবনাও আছে।

দিনাজপুর জেলা আবহাওয়া অফিসের আবহাওয়া সহকারী আসাদুজ্জামান এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

আবহাওয়া অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার (৯ জানুয়ারি) দিনাজপুরে ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বুধবার (১০ জানুয়ারি) ১১ দশমিক ৭ ডিগ্রি, বৃহস্পতিবার (১১ জানুয়ারি) ১১ ডিগ্রি এবং শুক্রবার (১২ জানুয়ারি) ১০ ডিগ্রি এবং শনিবার (১৩ জানুয়ারি) ৮ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, সাধারণত তাপমাত্রা ৮ থেকে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস হলে সেটাকে ধরা হয় মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। তাপমাত্রা এরচেয়ে কমে ৬ থেকে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নামলে হয় মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ। ৪ থেকে ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস হলে সেটাকে তীব্র শৈত্যপ্রবাহ ধরা হয়। আর তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নেমে গেলে সেটা হয় অতি তীব্র শৈত্যপ্রবাহ

আবহাওয়া অফিস বলছে, দিনাজপুর, রংপুর, পঞ্চগড়, ঠাকুরগাঁওয়ের ওপর দিয়ে বইছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। যা আরও কয়েকদিন স্থায়ী হতে পারে।

 

এসএ/দীপ্ত নিউজ

আরও পড়ুন

সম্পাদক: এস এম আকাশ

অনুসরণ করুন

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন

স্বত্ব © ২০২৩ কাজী মিডিয়া লিমিটেড

Designed and Developed by Nusratech Pte Ltd.

This website uses cookies to improve your experience. We'll assume you're ok with this, but you can opt-out if you wish. Accept Read More