বিসিসিআইয়ের সভাপতি হিসেবে স্বল্প সময়ে বেশ কিছু পদক্ষেপ নেন সৌরভ। রাহুল দ্রাবিড়কে ভারতের কোচ বানানো থেকে শুরু করে নিচের স্তরের ক্রিকেটে খেলোয়াড়দের পারিশ্রমিক দ্বিগুণ করা পর্যন্ত অনেক দারুণ কাজই করেন তিনি।
যদিও বিদায়বেলায় দাপ্তরিক কাজকর্ম থেকে নিজের খেলোয়াড়ি জীবনকেই বেশি মূল্যায়ন করছেন তিনি।
বিসিসিআই সভাপতি এর পর থেকে তাকে সরানোর পর এই প্রথমবার মুখ খুললেন সৌরভ।’আমি অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের দায়িত্বে ছিলাম। এখন আমি অন্য কিছুতে সরে যাচ্ছি। আপনি জীবনে যেটাই করেন, সবচেয়ে সেরা দিন হচ্ছে যখন আপনি ভারতের পোশাকে খেলবেন- সেটা। আমি বিসিসিআইয়ের সভাপতি ছিলাম। এখান থেকে আরও বড় জায়গায় যাবো। তবে আপনি সারাজীবন খেলোয়াড় থাকবেন না। আবার আপনি সারাজীবন অ্যাডমিনিস্ট্রেশনেও থাকবেন না। দুটোই করতে পেরেছি বলে ভালো লাগছে।’
ভালো-মন্দ নিয়েই যে তার জীবন সেটা জানাতে গিয়ে সৌরভ জানালেন,’ অ্যাডমিনিস্ট্রেটের হিসেবে অনেকগুলো দিন সময় কাটালাম। ভালো মন্দের মধ্যে দিয়ে গেল। তবে প্রশাসনিক জগতে থেকেও আমার কাছে আমার ক্রিকেটীয় কেরিয়ার অনেক বেশি কঠিন ছিল। ‘
অনেকেই বলছেন সৌরভ গাঙ্গুলীকে সরিয়ে দেওয়া হল, কেউ কেউ আবার বলছেন বোর্ডের কর্তারা নাকি জানিয়েছেন যে সভাপতি হিসেবে সৌরভ খুব একটা সফল ছিলেন না। কিন্তু দাদার মুখে অন্য কথা। ‘যতটুকু সময় আমি বোর্ডে কাটিয়েছি সেই সময়টা দারুন ভাবে উপভোগ করেছি ।
আল/দীপ্ত