মঙ্গলবার, নভেম্বর ৪, ২০২৫
মঙ্গলবার, নভেম্বর ৪, ২০২৫

শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনে বিভক্তির হাত থেকে রক্ষা পায় বাংলাদেশ

Avatar photoদীপ্ত নিউজ ডেস্ক

ইতিহাসবিদ ও তাঁর সহকর্মীদের মতে, শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের মধ্যদিয়ে বিভক্তির হাত থেকে রক্ষা পায় বাংলাদেশ। ফিরে আসে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা।

বঙ্গবন্ধু বেঁচে থাকতে বড় মেয়ে শেখ হাসিনা ছিলেন গৃহবধূ। সংসার নিয়ে থাকতেন ব্যস্ত। পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট বিদেশে থাকায়, স্বামীসন্তান ও অবিবাহিত ছোটবোন শেখ রেহানাসহ ভাগ্যক্রমে প্রাণে বেঁচে যান তিনি। এরপর শুরু হয় বঙ্গবন্ধু কন্যার বিদেশে উদ্বাস্তু জীবন।

১৯৮১ সালের ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিত হয় আওয়ামী লীগের জাতীয় সম্মেলন। সভানেত্রী নির্বাচিত হন শেখ হাসিনা। দলের নেতাদের অনুরোধে ৩৪ বছর বয়সী শেখ হাসিনা, দেশে ফেরেন ১৭ মে। সামরিক শাসক জিয়াউর রহমানের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে, ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লি থেকে কলকাতা হয়ে ঢাকার তৎকালীন কুর্মিটোলা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেন তিনি। লাখো বাঙালি বরণ করে নেয় বঙ্গবন্ধু কন্যাকে।

মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবে অনেক কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করেছেন শেখ হাসিনা। তাঁর নেতৃত্ব আওয়ামী লীগ ২১ বছর পর রাষ্ট্রক্ষমতায় এলে, বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের বিচারের পথ উন্মুক্ত হয়।

বারবার আক্রমণের শিকার হয়েও প্রাণে বেঁচে গিয়েছেন। অদম্য মনোবল নিয়ে তিনি হয়েছেন বাংলাদেশের উন্নয়নের কান্ডারি।

৪৩ বছর ধরে দলীয় সভাপতি এবং ১৯ বছর ধরে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালনকারী বিশ্বের একমাত্র নারী শেখ হাসিনা। দেশের গন্ডি পেরিয়ে এখন বিশ্বজুড়ে মানবতার জননী হিসেবে পরিচিত বঙ্গবন্ধু কন্যা।

আল/দীপ্ত সংবাদ

আরও পড়ুন

This website uses cookies to improve your experience. We'll assume you're ok with this, but you can opt-out if you wish. Accept Read More