জমে উঠতে শুরু করেছে রাজধানীর গাবতলীর পশুর হাট। ছোট–বড়, মাঝারি ও ভুট্টি গরুও হাটে তুলেছেন অনেকে। গরুর ওজন অনুযায়ী দাম হাকাচ্ছেন বেপারি ও খামারিরা। তবে বেচাকেনা নিয়ে সন্তুষ্ট নন তারা। দাম নিয়ে রয়েছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া।
ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন এলাকায় কোরবানির পশুর হাট বসছে ২১টি। ঈদের বাকি মাত্র কয়েকদিন। এরই মধ্যে হাটগুলোয় পশু নিয়ে আসতে শুরু করেছেন বিক্রেতারা। ঈদকে কেন্দ্র করে গাবতলী গরুর হাটও কোরবানির পশুতে ভরে উঠেছে। একইসাথে বাড়ছে ক্রেতা সমাগম।
সরেজমিনে দেখা যায়, ব্ল্যাক ক্রস, শাহীওয়াল, শংখরাজসহ নানান নামের গরু হাটে তুলেছেন খামারিরা। বড়, মাঝারি, ছোট গরুর সবই ঘুরে ঘুরে দেখছেন ক্রেতারা। বেচাকেনা তুলনামূলক কম। দাম নিয়ে ক্রেতাদের মধ্যে রয়েছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া।
সাধারণ মানুষের চাহিদা অনুযায়ী মাঝারি গরু হাটে তুলেছেন খামারিরা। রয়েছে ভুটানি জাতের ভুট্টি গরুও। যার দাম অনেকটাই ক্রেতাদের হাতের নাগালে।
এবার হাটে ছাগল মিলছে তুলনামুলক কম দামে। সর্বনিম্ন ৬ হাজার থেকে শুরু করে লাখ টাকার ছাগল হাটে তুলেছেন বেপারিরা।
বৈরি আবহাওয়ার মধ্যে হাটে ক্রেতা ও বিক্রেতাদের সেবা নিরবচ্ছিন্ন রাখতে ব্যবস্থা নিয়েছে হাট কর্তৃপক্ষ।
প্রতিবারের মতো এবারও কোরবানির পশুর হাটের আকর্ষণ উট ও দুম্বা। বেপারিরা উটের দাম হাকাচ্ছেন ৩০ লাখ টাকা। আর দুম্বা কিনতে গুনতে হবে আড়াই থেকে তিন লাখ টাকা।