বিএনপি ও এর সমমনাদের ডাকা হরতাল–অবরোধে বেশি কষ্টে রয়েছেন দূরপাল্লার পরিবহন শ্রমিকরা। পাশাপাশি, টার্মিনাল–কেন্দ্রিক ছোটোখাটো ব্যবসায়ীরা মুখোমুখি হচ্ছেন ক্ষতির। তবে দ্বিতীয় দফা হরতালের শেষ দিন রাজধানীর পরিস্থিতি অনেকটাই স্বাভাবিক রয়েছে।
রাজধানীর গাবতলী বাস টার্মিনাল থেকে প্রতিদিন শত শত গাড়ি দেশের বিভিন্ন গন্তব্যে যায়। কিন্তু হরতালের কারণে পাল্টে গেছে চিত্র। সোমবারও ছিল না ব্যস্ততা। অনেকে কাউন্টার খুলে বসে থাকেন যাত্রীর অপেক্ষায়।
কাঙ্খিত যাত্রী না থাকায়, আয়–রোজগার প্রায় শূন্যে নেমেছে দূরপাল্লার পরিবহন সংশ্লিষ্টদের। এর উল্টো চিত্রও রয়েছে। দু‘চার জন যাত্রী কাউন্টারে দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষা করেও গন্তব্যে যেতে পারেননি।
হরতাল–অবরোধের কারণে কাউন্টারের আশপাশের দোকানিরাও বেকায়দায় পড়ছেন। দেখা মিলছে না ক্রেতার।
এদিকে, ৪৮ ঘণ্টা হরতালের শেষ দিন রাজধানীতে পর্যাপ্ত গণপরিবনহন চলাচল করে। তবে ছিল না যাত্রীর চাপ। টানা হরতাল–অবরোধের কারণে খেটে খাওয়া মানুষ বেশ অসুবিধায় পড়ছেন।বিরোধীদের রাজনৈতিক কর্মসূচি চলাকালে, যানবাহন ভাঙচুর ও আগুনের ঘটনা জনমনে আতঙ্ক ছড়ায়।
আল/ দীপ্ত সংবাদ