সুপার সাইক্লোন হওয়ার সম্ভাবনা নেই মোখার। ঘূর্ণিঝড় মোখা এরই মধ্যে প্রবল শক্তিশালী হয়ে উঠলেও এর ‘সুপার সাইক্লোনে’ রূপ নেওয়ার শঙ্কা দেখছেন না আবহাওয়াবিদরা।
তবে মোখার ধ্বংস ক্ষমতা কম হবে, এমন ভাবার কোনো সুযোগ নেই বলে সতর্ক করছেন আবহাওয়াবিদরা।
সামুদ্রিক ঝড়গুলোর শক্তির বিচারে করে যে শ্রেণীভেদ আবহাওয়া বিজ্ঞানে করা হয়ে থাকে, তার সর্বোচ্চ ধাপে রয়েছে ‘সুপার সাইক্লোন’। যখন কোনো ঘূর্ণিঝড়ে বাতাসের বেগ ঘণ্টায় ২২০ কিলোমিটার ছাড়ায়, তখনই তাকে সুপার সাইক্লোন বলা হয়।
এই পর্যন্ত যত তথ্য পাওয়া গেছে, কক্সবাজারে ঝড়টির বাতাসের সর্বোচ্চ গতি ঘণ্টায় ২১৫ কিলোমিটার।
“প্রায় সিডরের সমতুল্য গতিবেগ নিয়ে সে উপকূলের দিকে ধেয়ে আসছে। তবে পার্থক্য হলো সিডর বাংলাদেশের মাঝ বরাবর দিয়ে গিয়েছিল, মোখা পাশ দিয়ে যাচ্ছে।”
২০০৭ সালে বাংলাদেশ উপকূলে আঘাত হেনেছিল ঘূর্ণিঝড় সিডর। তাতে অন্তত সাড়ে ৩ হাজার মানুষ মারা গিয়েছিলেন। তারপর আরও অনেক ঘূর্ণিঝড় বাংলাদেশের মানুষ দেখলেও তত ক্ষতি আর হয়নি।
বর্তমানে বঙ্গোপসাগরে থাকা ঘূর্ণিঝড় রবিবারে দুপুর নাগাদ বাংলাদেশের কক্সবাজার এবং মিয়ানমার উপকূলে আঘাত হানতে যাচ্ছে।
এফএম/দীপ্ত সংবাদ