রমজানের শেষ সময়ে জমে উঠেছে পটুয়াখালীর ঈদ বাজার। পছন্দের পন্য কিনতে ক্রেতারা ছুটছেন বিপনীবিতান গুলোতে। তবে পন্যের দাম নিয়ে ক্রেতা বিক্রেতাদের মধ্যে লক্ষ করা গেছে বিরুপ প্রতিক্রিয়া। এদিকে বাজার মনিটরিংয়ে তৎপর রয়েছে প্রশাসন।
পটুয়াখালীর ৮ উপজেলার গ্রামগঞ্জের দোকান থেকে শুরু শহরের সকল ফুটপাত ও বিপনীবিতানগুলোতে এখন ক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড়। সকাল থেকে মধ্যরাত অবধি চলছে বিক্রির ধুম। বাচ্চাদের পোশাক সহ বাজারে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হচ্ছে ভারতীয় অরগেনজা, মেঘা, চান্দ্রিয়া, জয়পুরী ও পাকিস্তানি সারারা-গারারা। এছাড়া চাহিদা রয়েছে কাতান, বাড়িস, কারচুপি, বালাহার, মটকা ও কাশ্মির কাতান থ্রিপিসের।
শাড়ির মধ্যে বেশি বিক্রি হচ্ছে খাড্ডি বেনারসি, চেন্নাই সিল্ক, বুটিক, ক্রেসপি, মান্দানি ও জামদানি। ছেলেদের পাঞ্জাবি, টুপি এবং প্যান্টও বিক্রি হচ্ছে সমহারে। এছাড়া কসমেটিক্সের পন্যের চাহিদাও কম নয়।
তবে সব পোশাকের দামই আগের তুলনায় অনেকটা বেশি রাখা হচ্ছে বলে দাবি ক্রেতাদের। আর বিক্রেতারা বলছেন বাজার উর্ধ্বমুখীর কারণে আগের তুলনায় সকল পোশাকই তাদের বেশি দামে কিনতে হয়েছে। তাই বিক্রিও করছেন একটু বেশি দামে।
পোশাকের দাম ক্রেতাদের সহনীয় পর্যায়ে রাখতে বাজার মনিটরিং করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন এই কর্মকর্তা।
আফ/দীপ্ত সংবাদ