রাজধানীর হাটে শুরু হয়েছে কোরবানির পশু বেচাকেনা। তবে ক্রেতা সমাগম কম। বড় গরুর চেয়ে ছোট ও মাঝারি আকারের গরুর চাহিদা বেশি। ক্রেতাদের অভিযোগ, এবার গরুর দাম চড়া। বেপারীদের অজুহাত পশুখাদ্যের দাম এবং পরিবহণ খরচ বেড়েছে।
আটশো কেজি ওজনের পাবনার রাজাবাবু। বেপারী সালাহউদ্দিন যা দাম হাঁকছেন, তা পাচ্ছেন না।
বড় আকারের গরুর ক্রেতা কম। বেপারীরা বলছেন, ধীরে ধীরে জমে উঠছে রাজধানীর পশুর হাট। তবে এখনও পছন্দের পশু যাচাই–বাছাই করতে এক হাট থেকে অন্য হাটে ঘুরছেন অনেকে। অধিকাংশ ক্রেতার অভিযোগ, গত বছরের তুলনায় দাম বেড়েছে প্রায় ৭০ শতাংশ।
তবে বিক্রেতাদের দাবি, এবার গরু কিনতে হয়েছে বেশি দামে। তাই দামও কিছুটা বেশি।
রাজধানী ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনে স্থায়ী–অস্থায়ী মিলিয়ে ১৯টি পশুর হাট বসেছে। ঈদের আগে গভীর রাত পর্যন্ত চলবে বেচাকেনা। প্রতিটি হাটে ব্যাংকের বুথ, জাল নোট শনাক্তের মেশিন, পুলিশের ওয়াচ টাওয়ার ও নিরাপত্তা চৌকির ব্যবস্থা করা হয়েছে।
আল / দীপ্ত সংবাদ