অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে তৈরি মানহীন খাবারে প্রতিনিয়ত ভোক্তাদের স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়ছে। বিভিন্ন রোগবালাই বাসা বাঁধছে মানবদেহে।
নিরাপদ খাদ্য দিবসের আয়োজনে অংশ নিয়ে এমনটাই জানালেন ভোক্তারা। আর জনস্বাস্থ্য নিশ্চিত করতে নিরাপদ খাবারের আশ্বাস দিয়েছে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ।
ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়, পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি–কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য্যের কবিতার লাইনের মাঝেই খাদ্যের গুরুত্ব সম্পর্কে ধারণা লাভ করা যায়। কারণ একবিংশ শতাব্দীতে দাঁড়িয়েও বিশ্ববাসী ক্ষুধার সঙ্গে লড়াই করছে। পাশাপাশি চলছে নিরাপদ খাদ্যের খোঁজ।
সেই খাদ্যকে গুরুত্ব দিতেই শুক্রবার (৩ ফেব্রুয়ারি) পালিত হলো জাতীয় নিরাপদ খাদ্য দিবস। এবারের প্রতিপাদ্য ‘স্বাস্থ্য পুষ্টি ও সমৃদ্ধি চাই, নিরাপদ খাদ্যের বিকল্প নাই। এ উপলক্ষ্যে আয়োজন করা হয় বর্ণাঢ্য র্যালি।
র্যালিতে সংসদ সদস্য ও চিত্রনায়ক ফেরদৌস আহমেদ খাবার প্রস্তুতকারক ও এর সঙ্গে যুক্ত সংশ্লিষ্ট সবাইকে আরও সচেতন হওয়ার আহবান জানান।
বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান আব্দুল কাইয়ুম সরকার জানান, সবার সঙ্গে সমন্বয় করে নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।
নিরাপদ খাদ্য দিবসের র্যালিটি রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন প্রাঙ্গণ থেকে শুরু হয়ে মৎস্য ভবন ও শাহবাগ ঘুরে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের প্রধান কার্যালয়ে গিয়ে শেষ হয়।
আরও পড়ুন: বছরের প্রথম দিনে বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা
এসএ/দীপ্ত নিউজ