বাংলাদেশের প্রথম মোটরস্পোর্টস নারী রেসার হিসেবে কোনো রেসিং সার্কিট পূর্ণ করলেন পূর্ণি আয়মান। আবুধাবির ইয়াস মেরিনা সার্কিটের দ্বিতীয় রাউন্ডে ৩৫ জনের মধ্যে চতুর্থ হন তিনি।
কৈশোরেই গাড়ির প্রতি আকর্ষণ ছিলো তার। গাড়ীয় গতির আকর্ষণই একদিন তাকে টেনে আনে রেসিং ট্র্যাকে। ধীরে ধীরে তিনি হয়ে ওঠেন মোটরস্পোর্টস রেসার। তিনি পূর্ণি আয়মান।
ট্র্যাকে নেমেই করেছেন বাজিমাত। সেই কাহিনী নিজেই বর্ণনা করেন দীপ্ত টিভির কাছে।
ঢাকায় বেড়ে ওঠা পূর্ণির প্রিয় রেসার স্বদেশী অভিক আনোয়ার। সাথে পরিবারের সগযোগিতা। যা তাকে সাহস জোগায়, প্রতিনিয়ত তাকে নতুন করে অভিজ্ঞতা অর্জন করতে শেখায়।
দেশে কার রেসিংয়ের সুযোগ–সুবিধার বিষয়ে এ অদম্য নারী জানান, এখনও এ ধরণের স্পোর্টসের অবকাঠামো গড়ে ওঠে নি। এছাড়াও রয়েছে নানা চ্যালেঞ্জ।
ছোটবেলার শখ থেকে পূর্ণি এখন বিশ্ব দরবারে। তবে পথচলাটা এতটা মসৃণ নয়। বিশেষ করে একজন নারী হিসেবে রেসিংয়ের মতো খেলা বেছে নেওয়া সমাজের কিছু অংশ ঠিকভাবে গ্রহণ করেনি।
আবুধাবিতে পূর্ণিকে ঘণ্টায় গড়ে ১১২.৯৯ কিলোমিটার গতিতে ১৮টি ল্যাপ পার করতে হয়েছিল।
আল/হাসীব