রসুনের আবাদে ব্যস্ত সময় পার করছেন নাটোরের কৃষকরা। আমন ধান কাটার পর বিনা চাষে লাগানো হয় বীজ। এ পদ্ধতিতে বিঘাপ্রতি ২৫ থেকে ৩০ মণ ফলন পাওয়ার আশা তাদের। তবে, রসুনের দাম নিয়ে শঙ্কায় চাষিরা।
আমন ধান কাটার পর নতুন করে জমি চাষ না করেই লাগানো হয় রসুনের বীজ। এরপর ঢেকে দেয়া হয় খড় দিয়ে। সপ্তাহ খানেকের মধ্যে গজায় চারা। নাটোরে এভাবে চলে রসুনের আবাদ। এর আগে, প্রয়োজনীয় সার, সেচ দিয়ে প্রস্তুত করা হয় মাটি। তবে, এসবের দাম বেশি হওয়ায় বাড়তি খরচ গুণতে হচ্ছে চাষিদের।
চলতি মৌসুমে নাটোরের সাতটি উপজেলায় রসুন চাষের লক্ষমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ২২ হাজার ৬৬৮ হেক্টর। উৎপাদন খরচ বেড়ে যাওয়ায় ফসলের ন্যায্যমূল্যে নিশ্চিতে যথাযথ ব্যবস্থা নেয়ার দাবি কৃষকদের।