দেশজুড়ে চলছে নির্বাচনি হওয়া। প্রচারের অন্যতম অনুষঙ্গ মাইকিং। কিন্তু নিয়ম না মানায় রাজধানীর বাসিন্দারা বেকায়দায় পড়ছেন। মাইকিংয়ে সৃষ্ট শব্দদূষণ যাতে নাগরিক জীবনে প্রভাব না ফেলে, সে বিষয়ে সবাইকে সচেতন হওয়ার আহ্বান বিশেষজ্ঞদের।
নির্বাচনি প্রচারে মাইক যেন অপরিহার্য। তবে সময়ের সঙ্গে ভিন্নতা এসেছে মাইক ব্যবহারে। এখন কর্মীদের প্রথম পচ্ছন্দ হ্যান্ড মাইক।
শ্লোগানের পরিবর্তে কেউ বেছে নিয়েছেন রেকর্ডেড প্রচারনা। জনপ্রিয় গানের সুর ও তালের সঙ্গে মিলিয়ে উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি দেন প্রার্থীরা।
তবে রাত–বিরেতে নির্বাচনী মাইকিংয়ের শব্দ দূষণে ভোগান্তি বাড়ছে নগরবাসীর।
উচ্চমাত্রার শব্দ ঢাকাবাসীর নিত্যদিনের সঙ্গী। এর সাথে যুক্ত হয়েছে নির্বাচনি প্রচারণার মাইকিং। মাইকের শব্দের মাত্রা ৬০ ডেসিবেলের নিচে রাখার নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। তবে তা মানা হচ্ছে না।
চিকিৎসকরা বলছেন, শব্দদূষণের কারণে দুশ্চিন্তা, উগ্রতা, উচ্চ রক্তচাপ, শ্রবণশক্তি হ্রাস ও ঘুমের ব্যাঘাতসহ নানা বিরূপ প্রতিক্রিয়া হয়।
নাগরিক জীবনে শব্দ দূষণের প্রতিকার খুঁজতে সবাইকে সচেতন হওয়ার আহ্বান চিকিৎসকের।
এসএ/দীপ্ত নিউজ