চিনির সংকটের কারণ খুঁজতে গিয়ে মিলার ও ডিলারদের সিন্ডিকেট পেলো জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। সংস্থাটি বলছে, এক সপ্তাহ ধরে সরবরাহ কমিয়ে ১০ থেকে ১৫ টাকা বাড়তি দামে বিক্রি করা হচ্ছে চিনি। এজন্য, মিল থেকে দেশব্যাপী খুচরা বাজারে অভিযানে নেমেছে তারা।
এ অবস্থা রাজধানীর কারওয়ানবাজারের। বেশিরভাগ দোকানে নেই চিনি। খুচরা বিক্রেতারা বলছেন, এ সংকট চলছে সপ্তাহখানেক ধরে।ব্যবসায়ীদের দাবির মুখে কিছুদিন আগে আরেক দফা বাড়ানো হয় চিনির দাম। কেজিপ্রতি খোলা চিনির সরকার নির্ধারিত বর্তমান মূল্য ৯০ টাকা আর প্যাকেট ৯৫ টাকা। তবে, বাজারের চিত্র ভিন্ন।বাড়তি দাম রাখার অভিযোগে শনিবার অভিযানে নামে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। জরিমানা করা হয় কয়েকজনকে।
চিনির দাম বাড়ার কারণ এবং সহনীয় পর্যায়ে রাখতে রবিবার ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বসবে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।