হত্যা মামলার দায় মাথায় নিয়ে পাকিস্তানের বিপক্ষে মাঠে নেমেছিলেন সাকিব আল হাসান। তাকে দল থেকে বাদ দিতে বিসিবিকে লিগ্যাল নোটিশও দেওয়া হয়েছিল। যার ফলে দ্বিতীয় টেস্টে মাঠে নামা নিয়েও শঙ্কা তৈরি হয়। কিন্তু বিসিবি জানিয়েছে অপরাধী প্রমাণিত না হওয়া পর্যন্ত দলে থাকবেন তিনি। এর মধ্যেই আবার শেয়ার বাজারে দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে দেশসেরা এই ক্রিকেটারের ওপর।
বুধবার (২৮ আগস্ট) ব্যারিস্টার মিলহানুর রহমান নাওমী এই আবেদন করেন।
দুদকের চেয়ারম্যান বরাবর করা আবেদনে বলা হয়েছে, ‘সাবেক সংসদ সদস্য দুর্নীতিবাজ সাকিব আল হাসান এবং তার স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠান কর্তৃক অপরাধ লব্ধ আয় এবং উহার স্থানান্তর, হস্তান্তর ও রূপান্তর মাধ্যমে মানিলন্ডারিং অপরাধ সংগঠন তৎসহ জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জন সংক্রান্ত দুর্নীতি ও মানিলন্ডারিং অপরাধেরভ তদন্ত, অনুসন্ধান ও মামলা দায়েরসহ প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহনের প্রার্থনা।‘
আবেদনপত্রে বিভিন্ন সময় গণমাধ্যমে আসা সাকিবের বিরুদ্ধে অভিযোগগুলোর তদন্তের অনুরোধ জানানো হয়েছে। এই তালিকায় আছে পুঁজিবাজারের তালিকাভূক্ত ছয় প্রতিষ্ঠানের শেয়ার কারসাজির ও অর্থ আত্মসাত, নিষিদ্ধ জুয়ার ব্যবসা ও জুয়া প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সম্পৃক্ততা, স্বর্ণ চোরাচালানিতে সম্পৃক্ততা, ক্রিকেট খেলায় দুর্নীতি ও নির্বাচনী হলফনামায় ব্যবসা, সম্পদের তথ্য ও আয়ের উতস গোপনসহ জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ।
আল/ দীপ্ত সংবাদ