এডিস মশার কামড়ে আরও প্রায় দেড় মাস ভুগতে হতে পারে রাজধানীবাসীকে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ঘূর্ণিঝড়ের কারণে হওয়া বৃষ্টি এডিস মশার জন্য নতুন প্রজননক্ষেত্র সৃষ্টি করবে। মশার সম্ভাব্য প্রজননক্ষেত্র ধ্বংস করা না গেলে ঝুঁকি আরও বাড়বে।
মাঝে কয়েক দিন বিরতি দিয়ে রাজধানীর হাসপাতালগুলোতে আবারো বাড়ছে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা। বাড়ছে মৃত্যুও। হাসপাতালে দেরিতে যাওয়ায় বেশিরভাগ রোগীর ঝুঁকি বাড়ছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, এ বছর ডেঙ্গুতে মোট মৃত্যুর সংখ্যা দেড় হাজারের বেশি আর আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় তিন লাখ।
গবেষকরা বলছেন, মশা প্রায় ৪০ দিন বাঁচে। এই সময় পানি না পেলে ডিম দিতে না পেরে মারা যাবে মশা। কিন্তু এই মাসে বৃষ্টির কারণে মশা ডিম দেয়ার জন্য পানি পাবে। ফলে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব আরও ৪০/৫০ দিন স্থায়ী হবে।
এডিস মশার সংখ্যা নিয়ন্ত্রণ করা না গেলে আগামী মৌসুমেও এর প্রাদুর্ভাব আরও বাড়তে পারে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। সক্রিয় ক্লাস্টার চিহ্নিত করে এডিস মশার প্রজনন পুরোপুরি ধ্বংস না হওয়া পর্যন্ত লার্ভিসাইড ও কীটনাশকের ব্যবহারসহ অভিযান জোরালো করার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের।
এসএ/দীপ্ত নিউজ