মিয়ানমারের গৃহযুদ্ধের প্রভাব থেকে বাংলাদেশকে দূরে রাখতে, সীমান্ত সুরক্ষার পাশাপাশি, কূটনৈতিক তৎপরতা জোরদার করতে হবে। এমনটাই বলছেন নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা। রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের বিষয়টি সামনে রেখে, কৌশলে এগোনোর পরামর্শ দিয়েছেন তারা।
গৃহযুদ্ধে বিপর্যস্ত মিয়ানমার। দেশটির বিভিন্ন রাজ্যে সংঘাত তীব্র হলেও, গত বছরের অক্টোবরের আগ পর্যন্ত বাংলাদেশের সীমান্ত ঘেঁষা ‘আরাকান‘ সেই আঁচ থেকে বেশ দূরেই ছিল। কিন্তু এই রাজ্যেও সম্প্রতি সহিংসতা ছড়িয়ে পড়েছে।
আরও পড়ুন: পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিল বিজিপির আরও ৭ সদস্য
সেখানে কয়েকদিন ধরে সশস্ত্র বাহনীর সাথে আরাকান আর্মির তুমুল লড়াই চলছে। এর প্রভাব পড়ছে বাংলাদেশ সীমান্তে। মিয়ানমারের গোলা বান্দরবান ও কক্সবাজারে হতাহতের ঘটনা ঘটছে। বন্ধ রয়েছে কয়েকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।
এই অবস্থায় প্রশ্ন, মিয়ানমারের গৃহ যুদ্ধে বাংলাদেশের গা বাঁচিয়ে চলা সম্ভব কি না?
তীব্র লড়াইয়ে দেশটির সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদস্যরা বাংলাদেশে আশ্রয় নিচ্ছে। তাদেরকে দ্রুত ফিরিয়ে দেওয়ার পাশাপাশি কূটনৈতিক তৎপরতা জোরদারের পরামর্শ এই বিশ্লেষকদের। তারা বলছেন, আরাকান রাজ্য চীন–ভারতের ঠান্ডা যুদ্ধের নতুন ক্ষেত্র হতে পারে। তাই বাংলাদেশকে কৌশলী হতে হবে।
আল / দীপ্ত সংবাদ