রাজধানীর বাজারে চিনির সংকট থাকলেও ব্যবসায়ীদের গোডাউনে পর্যাপ্ত মজুত রয়েছে। অতিরিক্ত মুনাফার লোভে তা বাজারে ছাড়া হচ্ছে না বলে অভিযোগ ওঠেছে। এই অবস্থায় প্যাকেটজাত প্রতি কেজি চিনির জন্য ক্রেতাদেরকে গুণতে হচ্ছে ১১৫ টাকা।
খুচরা বাজারে চিনির জন্য হাহাকার চললেও রাজধানীর কারওয়ান বাজারে পাইকারি দোকানের চিত্র একেবারেই উল্টো। বেশির ভাগ গোডাউনে অনেক বস্তা মজুত করে রেখেছেন ব্যবসায়ীরা। রশিদ না দেওয়ার শর্তে চিনি পাওয়া গেলেও গুণতে হচ্ছে অতিরিক্ত টাকা।
সরকার পয়লা ফেব্রুয়ারি থেকে চিনির বাড়তি দাম কার্যকরের কথা বললেও ব্যবসায়ীরা ৫ দিন আগেই তা বাড়িয়ে দিয়েছেন। অভিযোগ উঠেছে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির। এখানকার কয়েকটি দোকানে চিনি বিক্রি হলেও, কেজিপ্রতি দিতে হচ্ছে ৮ থেকে ১৩ টাকা বেশি।
এদিকে, রোজা সামনে রেখে ছোলা বেড়েছে কেজিতে ১৫ টাকা। আর খেজুরের জন্য গুণতে হচ্ছে কেজিপ্রতি ৩০ থেকে ১০০ টাকা বেশি। তবে, আটার দাম কিছুটা কমে, প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৬৫ টাকার মধ্যে। স্থিতিশীল ডাল ও তেলের বাজার।