পহেলা ফাল্গুন, ভালোবাসা দিবস আর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসকে ঘিরে বাড়ছে ফুলের সরবরাহ। আর এই ফুল দেশের অর্থনীতিতেও সৌরভ ছড়াচ্ছে। প্রতিবছর সাড়ে ছয় হাজার টনের বেশি ফুল উৎপাদন হচ্ছে বাংলাদেশে, অর্থমূল্যে যা শতকোটি টাকার বেশি।
সৌন্দর্য্য আর ভালোবাসার প্রতীক ফুল। রমনীর খোঁপা কিংবা পুরুষের হাতে, সবখানেই সৌন্দর্য আর মুগ্ধতা ছাড়ায় ফুল।
ভালোবাসার হাত ধরে রঙিন বসন্ত বরণে গোলাপ, গাঁদা, বেলীসহ হরেক ফুলে সেজেছে রাজধানীর দোকানগুলো।
ফুলের ব্যবহার বাড়ায় সময়ে সাথে সাথে বেড়েছে এর চাষ ও ব্যবসা। বসন্তবরণ, ভালোবাসা দিবস উদযাপন ও রক্তে অর্জিত ভাষা দিবস ঘিরে ফুলের প্রচুর চাহিদা। তবে ফুলের দাম নিয়ে ভিন্নমত ক্রেতা–বিক্রেতাদের।
আরও পড়ুন: সাভারে ব্যস্ত সময় পার করছে ফুল চাষীরা
বাংলাদেশ ফ্লাওর্য়াস সোসাইটির সভাপতি জহির উদ্দিন মো. বাবর বলছে, শুধু দেশেই ফুলের বাজার শতকোটি টাকার বেশি। বিশ্ববাজারেও বাড়ছে বাংলাদশের ফুলের চাহিদা। দিনদিন বাড়ছে এর আকার।
বারোমাসে তেরো পার্বণের দেশে বর্তমানে উৎপাদিত হচ্ছে সাড়ে ছয় হাজারে টনেরও বেশি ফুল। অভ্যন্তরীণ বাজারের চাহিদা মিটিয়ে বিদেশের রপ্তানির সুযোগ আরও বৃদ্ধি করতে পারলে এই খাত হয়ে উঠবে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের অন্যতম উৎস।
এসএ/দীপ্ত নিউজ