ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুরে বাওড়ে মাছ ধরতে না পেরে পথে বসার উপক্রম ৫ হাজার মৎস্যজীবীর। প্রকৃত মৎসজীবীদের ইজারা না দেয়ায় এ অবস্থা তৈরি হয়েছে বলে অভিযোগ তাদের।
“জাল যার জলা তার” এই নীতিতে ১৯৭৯ সাল থেকে বাওড়ে মাছ শিকার করে জীবিকা নির্বাহ করে আসছিলো ঝিনাইদহের মহেশপুর ও কোর্টচাঁদপুরের কাঠগড়া, ফতেপুর, বলুহর, জয়দিয়া, কালীগঞ্জের মর্জাদ এবং বেড়গোবিন্দপুর বাওরের মৎস্যজীবীরা। বর্তমানে ইাজার পরিবর্তন সংক্রান্ত জটিলাতয় এসব বাওড়ে মাছ ধরতে যেতে পারছে না তারা।
গত ১৩ এপ্রিল চুক্তি শেষ হওয়ার পর নতুন কোরে ইজারা দেয়নি ভূমি মন্ত্রণালয়। ফলে বাওড়ে মাছ ধরতে পারছে না স্থানীয় জেলেরা।
মৎস্যজীবী সমিতির কাছে ইজারা ফিরিয়ে দেওয়ার দাবিতে জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছেন জেলেরা। এ ব্যাপারে সহায়তার আশ্বাস দিয়েছেন জেলা প্রশাসক।
৬টি বাওড়ের মোট জলাভূমি ১ হাজার ১৩৭ হেক্টর। এসব বাওড়ে মাছ শিকার করে জীবিকা নির্বাহ করে ৭৬৭টি পরিবারের প্রায় ৫ হাজার সদস্য।
আল আমিন/ দীপ্ত সংবাদ