টানা তিন দিনের ছুটিতে দেশের পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে ভিড় বেড়েছে। খালি নেই হোটেল-মোটেল। খাবার ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে অতিরিক্ত অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজারে এখন তিল ধারণের ঠাঁই নেই। দুই দিন ধরে লাবণী ও সুগন্ধা পয়েন্টে এই অবস্থা। তিন দিনের সরকারি ছুটিতে কিছুটা নির্ভার সময় কাটাতে সৈকতে জড়ো হচ্ছেন ভ্রমণপিপাসু মানুষ। খালি নেই হোটেল-মোটেল।
পর্যটকদের অভিযোগ, কক্সবাজারের অনেক জায়গায় খাবার ব্যবসায়ীরা মানুষের পকেট কাটছেন। নিশ্চিত করা হচ্ছে না মান। প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিন, পাথুরে সৈকত ইনানী ও হিমছড়ি এবং রামু বৌদ্ধ মন্দির ও মহেশখালীর আদিনাথ মন্দিরেও ভিড় করছেন অনেকে।
অতিথিদের নিরাপত্তায় সতর্ক অবস্থানে রয়েছে টুরিস্ট পুলিশ। পাশাপাশি দায়িত্ব পালন করছেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটরা। সাগরকন্যা পটুয়াখালীর কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতেও বেড়েছে পর্যটকের চাপ। খালি নেই হোটেল-মোটেল। ভ্রমণপ্রেমীদের নিরাপত্তায় মোতায়েন করা হয়েছে বাড়তি পুলিশ।
এদিকে, পর্যটকদের পদচারণায় মুখর প্রকৃতির অপার সৌন্দর্যের লীলাভূমি বান্দরবান। মেঘলা, নীলাচল, শৈলপ্রপাত, চিম্বুক, নীলগিরি, তমাতুঙ্গীসহ সবগুলো দর্শনীয় স্থানেই এখন ভিড়। রবিবার সরকারি ছুটি শেষ হলে, পর্যটকের চাপ কমে আসবে বলে জানিয়েছেন হোটেল-মোটেল ব্যবসায়ীরা।