বহিস্কারের মতো কঠোর পদক্ষেপ নিয়েও উপজেলা নির্বাচন থেকে বিএনপির স্থানীয় নেতাদের ফেরানো যাচ্ছে না। প্রথম দফায় ৭৩ জন এবং দ্বিতীয় দফায় ৬১ নেতাকে বহিষ্কার করেছে দলটি।
বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারা বলছেন, আওয়ামী লীগের অধীনে কোন নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার সিদ্ধান্ত বাস্তবসম্মত। যারা উপজেলা নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন, তারা চাপে পড়ে যাচ্ছেন বলেও মনে করেন তারা।
দলীয় প্রতীক ছাড়াই হচ্ছে এবারের উপজেলা নির্বাচন। জাতীয় নির্বাচনের মতো এবারও অংশ না নেওয়ার কথা বলেছে বিএনপি। কিন্তু তাতে থেমে নেই মাঠপর্যায়ের নেতা–কর্মীরা। অনেকেই আছেন ভোটের মাঠে।
৮ মে প্রথম ধাপের উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে অন্তত ২৮টিতে প্রার্থী হয়েছেন বিএনপির রাজনীতিতে বিশ্বাসীরা। একইভাবে দ্বিতীয় দফায় চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন ২৫ জন এবং তৃতীয় ধাপে ২৩ উপজেলায় বিএনপির স্থানীয় নেতারা প্রার্থী হয়েছেন।
কেন্দ্রীয় নেতারা মনে করেন কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে যারা নির্বাচনে অংশগ্রণ করছেন তারা সরকারের ফাঁদে পড়েই যাচ্ছেন।
ক্ষমতাসীন দলের অধীনে জাতীয় কিংবা স্থানিয় পর্যায়ের কোন নির্বাচনে না যাওয়ার পক্ষে ফের যুক্তি তুলে ধরেন বিএনপির নেতারা।
নেতাকর্মীদের বহিষ্কার ও তাদের উপজেলা নির্বাচনে অংশগ্রহণ বিএনপির শক্তিতে প্রভাব ফেলবে না বলেও দাবি করেন দলটির নেতারা।
আল / দীপ্ত সংবাদ