বৃহস্পতিবার, ১৯শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ৪ঠা আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ১৬ই রবিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি
বৃহস্পতিবার, ১৯শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ৪ঠা আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ১৬ই রবিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি

চার দেশের আমদানি-রপ্তানির মাধ্যম বাংলাবান্ধা পেয়েছে নতুন মাত্রা

দীপ্ত নিউজ ডেস্ক
4 minutes read

চার দেশের আমদানিরপ্তানির মাধ্যম বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরের কারণে উন্নয়নের নতুন মাত্রা পেয়েছে পঞ্চগড়। পণ্য আমদানিরপ্তানির সাথে বেড়েছে সরকারের রাজস্ব আয়। এ বন্দরে কাজ করছেন পাঁচ হাজার শ্রমিক।

বাংলাদেশ ভূখণ্ডের সর্বউত্তরের উপজেলা তেঁতুলিয়ার পঞ্চগড় শহর থেকে প্রায় ৩৫ কিলোমিটার দুরুত্বের এই বন্দর দিয়ে ভারত থেকে পাথর, ভুট্টা, তেল, আদাসহ বিভিন্ন পণ্য আমদানি করা হয়। নেপাল ও ভুটান থেকে আসে মূলত প্রক্রিয়াজাত পণ্য। আর বাংলাদেশ থেকে রপ্তানি হয় ওষুধ, আলু, জ্যুস, কটন ব্যাগ ও খাদ্য সামগ্রী। এই বন্দর যোগান দেয় হাজার হাজার মানুষের জীবিকা।

শিক্ষার্থী ফারিন্দ পরাজলি বলেন, ‘আমি হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। নেপালের পোখারা থেকে বাংলাদেশের দিনাজপুরে যাতায়াত আমার জন্য অনেক সহজ করে দিয়েছে এই স্থলবন্ধর।

দেশের একটি মাত্র স্থলবন্দর এটা, যার মাধ্যমে ভারত, নেপাল ও ভুটানের সাথে সরাসরি যোগাযোগের ব্যবস্থা রয়েছে। পণ্য আদান প্রদানের সুবিধা থাকায় ব্যবসা বাণিজ্যের প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে, এই বন্দরের। এতে জেলার উন্নয়নের পাশপাশি বদলে যাচ্ছে, গোটা উত্তরবঙ্গের চিত্র। চার দেশে শিক্ষা ও চিকিৎসা সেবা প্রাপ্তি এবং পর্যটন শিল্পের বিকাশ অনেক সহজ করেছে এই বন্দর।

১৯৯৭ সালে চালু হয় এই বন্দর। ২০১১ সালে ভারত ও ২০১৭ সালে ভুটানের সাথে পণ্য আমদানিরপ্তানি শুরু হয়। আর ২০১৬ সালে এই বন্দরে ইমিগ্রেশন চালু হয়। সম্প্রতি ইমগ্রেশনে স্থাপন করা হয়েছে, অত্যাধুনিক স্ক্যানার ও ইগেইট।

বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরকে আরও আধুনিক করতে মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন হচ্ছে।

 

আফ/দীপ্ত নিউজ

আরও পড়ুন

সম্পাদক: এস এম আকাশ

অনুসরণ করুন

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন

স্বত্ব © ২০২৩ কাজী মিডিয়া লিমিটেড

Designed and Developed by Nusratech Pte Ltd.

This website uses cookies to improve your experience. We'll assume you're ok with this, but you can opt-out if you wish. Accept Read More