শুক্রবার, ২০শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ৫ই আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ১৭ই রবিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি
শুক্রবার, ২০শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ৫ই আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ১৭ই রবিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি

লকডাউনে মদের পার্টি, তোপের মুখে বরিস জনসন

দীপ্ত নিউজ ডেস্ক
2 minutes read

লকডাউনে নিজের বাসভবনে সরকারের শীর্ষ কর্মকর্তাদের নিয়ে মদ পানের বিষয়ে পার্লামেন্টকে ইচ্ছাকৃতভাবে মিথ্যা তথ্য দিয়েছিলেন কিনা তা নিয়ে কঠিন জেরার মুখে পড়েছেন যুক্তরাজ্যের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন।

কোভিড মহামারীর লকডাউনের মধ্যে ১০ ডাউনিং স্ট্রিটে মদের পার্টির বিষয়ে পার্লামেন্টকে ইচ্ছাকৃতভাবে মিথ্যা তথ্য দিয়েছিলেন কিনা তা নিয়ে বুধবার (২২ মার্চ) কয়েক ঘণ্টার এ তথ্য প্রকাশ হওয়ার পর ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েছেন তিনি।

উনিং স্ট্রিটে মদের পার্টি নিয়ে পার্লামেন্টকে ইচ্ছাকৃতভাবে মিথ্যা বলেননি বলে বেশ জোরের সঙ্গেই দাবি করলেন সাবেক এই ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী।

খবরে বলা হয়েছে, ২০২০ সালের ২০ মে ১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিটের বাগানে সরকারের শীর্ষ কর্মকর্তাদের নিয়ে আসর বসে। এই আসরে বরিস জনসন ও তার স্ত্রী ক্যারি সিমন্ডস ছাড়াও শতাধিক অতিথি ছিলেন। ওই সময় যুক্তরাজ্যে স্কুল, রেস্টুরেন্ট, মদের দোকান বন্ধ থাকাসহ সামাজিক মেলামেশায় কঠোর নিষেধ ছিল।

লকডাউনের বিধি উপেক্ষা করে এমন আয়োজনের খবর প্রকাশ হওয়ার পর বরিস জনসন এ বিষয়ে আরেকজন জ্যেষ্ঠ আমলা সুয়ে গ্রেকে তদন্তের ভার দিয়েছেন। একই সঙ্গে তদন্ত শুরু করেছে লন্ডন পুলিশ। স্থানীয় সময় সোমবার এক বিবৃতিতে পুলিশ এ তথ্য জানিয়েছে।

এমপি’দের একটি কমিটি তাকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে। নিজের রাজনৈতিক ক্যারিয়ার বাঁচাতে এই প্রশ্নবাণের মুখে জনসনকে রীতিমত লড়াই করতে হচ্ছে।

জনসন বলেন, হাউজ অব কমন্সের কাছে সবসময়ই তিনি পুরোপুরিই স্বচ্ছ ছিলেন। তবে অনিচ্ছকৃতভাবে হাউজ অব কমন্সকে বিভ্রান্তিতে ফেলার জন্য তিনি ক্ষমা প্রার্থনা করছেন।

বেপরোয়া এবং ইচ্ছাকৃতভাবে হাউজ অব কমন্সকে বিভ্রান্ত করার অভিযোগ পুরোপুরি মিথ্যা বলে উল্লেখ করেন জনসন।

আফ/দীপ্ত সংবাদ

আরও পড়ুন

সম্পাদক: এস এম আকাশ

অনুসরণ করুন

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন

স্বত্ব © ২০২৩ কাজী মিডিয়া লিমিটেড

Designed and Developed by Nusratech Pte Ltd.

This website uses cookies to improve your experience. We'll assume you're ok with this, but you can opt-out if you wish. Accept Read More