মঙ্গলবার, ১৭ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ২রা আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ১৪ই রবিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি
মঙ্গলবার, ১৭ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ২রা আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ১৪ই রবিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি

নওগাঁয় ধানের ন্যায্যমূল্য নির্ধারণের দাবি কৃষকদের

3 minutes read

নওগাঁর রাণীনগরে এবার ধানের ভালো ফলন হলেও বাজারে বিক্রি করতে গিয়ে ন্যায্যমূল্য থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন কৃষকরা। সরকার মোটা এবং চিকন ধানের একদর নির্ধারণ করায় চিকন ধান উৎপাদন করেও ন্যায্য দাম পচ্ছেন না বলে অভিযোগ উপজেলার প্রান্তিক পর্যায়ের কৃষকদের। তাই সরকারিভাবে চিকন ধানের আলাদা দর নির্ধারণের দাবি জানিয়েছেন কৃষকরা।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ শহিদুল ইসলাম বলেন, চলতি বোরো মৌসুমে উপজেলায় মোট ১৯ হাজার ৮০০ হেক্টর জমিতে ধানের আবাদ করা হয়েছে। এর মধ্যে জিরাশাইল, ব্রিধান ৯০, কাটারীভোগসহ চিকন জাতের ধান রোপণ করা হয়েছে ১৬ হাজার হেক্টর। এছাড়া মাঝারি ধরনের মোটা জাতের ধান রোপন করা হয়েছে ৩ হাজার ৮০০ হেক্টর জমিতে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ধানের ফলন ভাল হয়েছে। ইতোমধ্যে প্রায় শতকরা ৮০ শতাংশ জমির ধান কাটা শেষ হয়েছে।

কৃষকরা জানান, আমাদের এলাকা চিকন ধান উৎপাদনের জন্য বিখ্যাত। আমরা চিকন ধান উৎপাদন করে মোটা ধানের দামেও বিক্রি করতে পারছি না। সরকার সব জাতের ধানের একদর বেঁধে দিয়েছেন ১২শ টাকা মণ। কিন্তু চিকন ধানের আলাদা কোন দর নির্ধারণ করেননি। অথচ বাজারে মোটা চাল এবং চিকন চাল অনেক কমবেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। সুতরাং চিকন ধানের দর আলাদা ভাবে নির্ধারনের দাবি জানান কৃষকরা।

বাজারে চালের উচ্চ দাম থাকলেও অসাধু ব্যবসায়ীরা অধিক মুনাফার আশায় কৃষকদের ঠকাচ্ছেন বলে দাবি কৃষকদের।

উপজেলা ধানচাল ক্রয় কমিটির সভাপতি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাহাদাত হুসেইন বলেন, উৎপাদিত মোটা এবং চিকন ধানের আলাদা দর নিয়ে ক্রয় কমিটির সঙ্গে আলোচনা করে এমপি এবং জেলা প্রশাসককে কৃষকদের দাবির বিষয়টি জানানো হবে।

 

 

এমি/দীপ্ত সংবাদ

আরও পড়ুন

সম্পাদক: এস এম আকাশ

অনুসরণ করুন

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন

স্বত্ব © ২০২৩ কাজী মিডিয়া লিমিটেড

Designed and Developed by Nusratech Pte Ltd.

This website uses cookies to improve your experience. We'll assume you're ok with this, but you can opt-out if you wish. Accept Read More