দেশের বিভিন্ন স্থানে নৌকার প্রার্থীদের সাথে পাল্লা দিয়ে লড়ছে স্বতন্ত্র ও অন্যান্য দলের প্রার্থীরা। কোথাও কোথাও সংঘর্ষের ঘটনাও ঘটেছে। আচরণবিধি লঙ্ঘন ঠেকাতে তৎপর রয়েছে নির্বাচন কমিশন।
উৎসবমুখর পরিবেশে ভোটারদের দ্বারে দ্বারে যাচ্ছেন নারায়ণগঞ্জ–৫ আসনের জাতীয় পার্টির প্রার্থী এ কে এম সেলিম ওসমান। এখানে প্রার্থী দেয়নি আওয়ামী লীগ।
রাজশাহী–২ সদর আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী শফিকুর রহমান বাদশা ও জাসদের প্রার্থী আব্দুল্লাহ আল মাসুদ সিদ্দিকী শিবলী বিভিন্ন স্থানে গণসংযোগ করেন।
নেত্রকোনা–৩ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ইফতিকার উদ্দিন তালুকদার পিন্টু কেন্দুয়া উপজেলার রামপুর বাজারে প্রচারণা চালান।
মাদারীপুরে নির্বাচনী প্রচারনায় অংশ নিয়ে নেন নূর–ই–আলম চৌধুরী। এসময় তিনি বলেন, ৭ জানুয়ারির নির্বাচনের মাধ্যমে দেশে বড় পরিবর্তন আসবে।
গাইবান্ধা–৪ গোবিন্দগঞ্জ আসনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী কাজী মশিউর রহমানের পক্ষে গোবিন্দগঞ্জ থানা মোড়ে পথসভা করেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের।
নওগাঁ–৫ সদর আসনের নৌকার প্রার্থী নিজাম উদ্দিন জলিল জন–এর ৫টি ক্যাম্প ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে স্বতন্ত্র প্রার্থীর কর্মী সমর্থকদের বিরুদ্ধে।
বাগেরহাট–৩ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ইদ্রিস আলী ইজারাদার নির্বাচনী পোষ্টার ছিঁড়ে ফেলা ও নেতাকর্মীদের প্রচারনায় বাঁধা দেওয়ার অভিযোগ করেছেন।
রাঙামাটির বিলাইছড়ি উপজেলায় ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে নৌকায় ভোট চান আওয়ামী লীগ প্রার্থী দীপংকর তালুকদার।
ভোট কেন্দ্রে না গেলে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির সুবিধা বন্ধ করার হুঁশিয়ারি দেয়ার অভিযোগ উঠেছে মাগুরার শতখালী ইউপি চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন ঝন্টুর বিরুদ্ধে।
নির্বাচনী প্রচারনায় ব্যস্ত সময় পার করছেন পিরোজপুর–৩ আসনের জাতীয় পার্টির নেতাকর্মীরা।
দিনব্যাপী নির্বাচনী প্রচারণা চালিয়েছেন গোপালগঞ্জ–২ আসনের ৮ বারের সংসদ সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম।
আরও পড়ুন: একটি ভোট কারচুপি হলেই তাৎক্ষনিক কেন্দ্র বন্ধ : সিইসি
আল/ দীপ্ত সংবাদ