বাংলাদেশের ব্যাটিংয়ের শুরুতেই আগের ম্যাচে শতক হাকানো মেহেদী হাসান মিরাজ আউট হলে আসা–যাওয়ার মিছিলে নামে নাঈম শেখ,লিটন,হৃদয়। পরে অবশ্য সাকিব–মুশি জুটি গড়ে বড় স্কোরের দিকেই এগোচ্ছিল বাংলাদেশ। তাদের বিদায়ের পরই ধস নামে টাইগার শিবিরে। মাত্র ১৯৩ রানে অলআউট হয়ে যায় তারা।
মিরাজ আউট হওয়ার পর ওয়ান ডাউনে ব্যাটিংয়ে নেমে সুবিধা করতে পারেননি ওপেনার লিটন কুমার দাস। ১৩ বলে চার বাউন্ডারিতে ১৬ রান করা লিটন শাহিন শাহ আফ্রিদির অফ স্টাম্পের বাইরে শর্ট অব লেংথ বলে খোঁচা দিয়ে উইকেটের পেছনে ক্যাচ তুলে দেন।
হারিস রউফের শর্ট বলে পুল করতে গিয়ে রউফের হাতেই ক্যাচ তুলে দিয়ে ফেরেন ওপেনার নাইম শেখ। তিনি ২৫ বলে চার বাউন্ডারিতে ২০ রানে ফেরেন।
৯.১ ওভারে দলীয় ৪৭ রানে হারিস রউফের দ্বিতীয় শিকার হন তাওহিদ হৃদয়। রউফের বলে বোল্ড হয়ে ফেরেন তাওহিদ।
পঞ্চম উইকেটে দলের হাল ধরেন সাকিব আল হাসান ও মুশফিকুর রহিম। তাদের ১২০ বলে ১০০ রানের দায়িত্বশীল জুটিতে চাপ সামলে খেলায় ফেরে বাংলাদেশ। দলকে গর্ত থেকে টেনে তুলে ৫৩ বলে ৭টি বাউন্ডারির সাহায্যে পঞ্চাশ রান পূর্ণ করেন সাকিব।
একটা পর্যায়ে ৪ উইকেটে বাংলাদেশের সংগ্রহ ছিল ১৪৭ রান। এরপর চরম ব্যাটিং বিপর্যয়ের কারণে মাত্র ৪৭ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে ৩৮.৪ ওভারে ১৯৩ রানে অলআউট হয় বাংলাদেশ।
মোরশেদ আলম/দীপ্ত নিউজ