‘মাগুরার সোনালী ব্যাংকের একটি শাখা থেকে গ্রাহকের ৮৭ লাখ টাকা গায়েব‘ এই শিরোনামে বুধবার (১৩ আগস্ট) দীপ্ত নিউজ, ইউএনবি, সময় টিভিসহ দেশের কয়েকটি গণমাধ্যম প্রতিবেদনটি প্রকাশ করে।
বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) সোনালী ব্যাংক লিমিটেড, মাগুরা শাখা দাবি করে গ্রাহকের এই অভিযোগটি সত্য নয়। এরই প্রেক্ষিতে তারা একটি ব্যাখ্যা দিয়েছে।
ব্যাখ্যাটি তুলে ধরা হলো:
২০১৩ সালে উষা এসসি লিমিটেড নামে একটি কারেন্ট একাউন্ট মাগুরা শাখায় ওপেন হয়। এই অ্যাকাউন্টে ২০১৩ থেকে ২০১৭ পর্যন্ত লেনদেন হয়। একাউন্ট ওপেন হয় যেদিন সেই দিনই গ্রাহক চেক বই গ্রহণ করেন, যেটা চেক ইস্যু রেজিষ্টারে স্বাক্ষর সহ লিপিবদ্ধ রয়েছে। গ্রাহক ২০২৫ সালের জুন মাসের মাঝামাঝির দিকে একটি আবেদন পত্র শাখায় দাখিল করেন, আবেদনে উল্লেখ করেন যে তিনি শাখা থেকে কোন চেক বই গ্রহণ করেননি অথচ তার একাউন্টে লেনদেন হয়েছে। তার অ্যাকাউন্টের তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায় সিবিএস মাইগ্রেশনের পর ২০১৬ থেকে ২০১৭ পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে ৮৭ লক্ষ টাকা জমা ও উত্তোলন বা ট্রান্সফার করা হয়েছে তার নিজের চেকের মাধ্যমে। তার অ্যাকাউন্ট ওপেনিং ফর্ম, চেক ইসু রেজিস্টার সিগনেচার কার্ড এবং যে চেকের মাধ্যমে টাকা উত্তোলন বা ট্রান্সফার হয়েছে সেই স্বাক্ষরগুলোর হুবহু মিল আছে। সেগুলো যাচাই করে দেখা যায় তার অভিযোগ সত্য নয়। এখানে বিশেষভাবে উল্লেখ্য যে, ইতোপূর্বে একই গ্রাহক যশোর সোনালী ব্যাংক পি এল সি কালেক্টরেট ভবন শাখায় একই রকম উদ্দেশ্য প্রণোদিত মিথ্যা অভিযোগ দাখিল করেন। যশোর কালেক্টরেট ভবন শাখা হতে তথ্য উপাত্ত সোনালী ব্যাংক পি এল সি ভিজিল্যান্স ডিভিশন প্রধান কার্যালয়, ঢাকায় প্রেরণ করা হয়।
আল