নারীপাচারকে কেন্দ্র করে গ্রাম ও শহরের দুই নারীর শেকল ভাঙার গল্প নিয়ে তৈরি করা হয়েছে ‘মেঘনা কন্যা’ সিনেমাটি।
সিনেমাটির নির্মাতা ফুয়াদ চৌধুরীর মতে, নারী পাচারের মতো একটি কঠিন বিষয়ের সঙ্গে গ্রামীণ পটভূমিতে বলা সিনেমাটির গল্পে রয়েছে দর্শকের জন্য পর্যাপ্ত বিনোদন। পর্দায় নানা রকমের সামাজিক বাঁধার সম্মুখীন হওয়া ভিন্ন দুটি অবস্থানের নারীর মাধ্যমে বলা হয়েছে স্বপ্ন পূরণের গল্প।
সিনেমাটি মুক্তি নিয়ে ফুয়াদ চৌধুরী জানান, গত ১৬ জানুয়ারি বরিশালের উলানিয়া দ্বীপ অঞ্চলে শুরু হয়েছিল ‘মেঘনা কন্যা’ নামের এই সিনেমার শুটিং। এর আগে নির্মাণ করেছি বেশ কিছু তথ্যচিত্র। যেগুলো দেশে ও বিদেশে হয়েছে প্রশংসিত, পেয়েছে পুরস্কার। প্রথমবারের মতো পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মাণ করছি। আশা করছি দর্শকদের মনে জায়গা করে নিবে সিনেমাটি। আগামী ১৯ নভেম্বর দেশের প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাবে মেঘনা কন্যা।
আনোয়ার আজাদ ফিল্ম‘স ও এস জে মোশনস পিকচার্স প্রযোজিত চলচ্চিত্রটির সহযোগিতায় আছে সুইজারল্যান্ড এবং টেলিভিশন পার্টনার ‘দীপ্ত টিভি‘।
এতে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করেছেন সাজ্জাদ হোসাইন, সেমন্তি সৌমি, কাজী নওশাবা আহমেদ. ফজলুর রহমান বাবু, শতাব্দী ওয়াদুদ, মোহাম্মদ বারী, জয়শ্রীকর জয়া, সাইকা আহমেদ, আমিরুল ইসলাম, শেখ স্বপ্না, সানজিদা মিলা, উপমাসহ আরও অনেকে।
আর সংগীতায়োজনে রয়েছে চিরকুটখ্যাত সুমী। চলচ্চিত্রটির চিত্রনাট্য ও সংলাপ করেছেন ফাহমিদুর রহমান এবং আহমেদ খান হীরক। কানাডার টরন্টোর এটি স্থানীয় মাল্টিপ্লেক্সে গত ১৫ অক্টোবর ‘মেঘনা কন্যা’ প্রদর্শনী হয়।
মোরশেদ আলম/দীপ্ত নিউজ