সাতক্ষীরা, পটুয়াখালী ও কুড়িগ্রামের অনেক গণকবর ও পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর নির্মমতার স্থানগুলো এখনো চিহ্নিত ও সংরক্ষণ করা হয়নি। এ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ ও বীর মুক্তিযোদ্ধারা।
১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের সময়, সাতক্ষীরা শহরের সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের পাশের একটি জমিতে, সাতশ’র মতো মানুষকে হত্যার পর, মাটি চাপা দিয়েছিল হানাদার পাকিস্তানি বাহিনী। এ ছাড়া সদরের ঝাউডাঙা, বাকাল ও সাহাপাড়ায় মুক্তিকামী অনেক মানুষকে হত্যা করে তারা। কিন্তু এত বছরেও শনাক্ত হয়নি সব বধ্যভূমি। নির্মিত হয়নি স্মৃতিস্তম্ভ।
পটুয়াখালীতেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে দখলদার বাহিনীর নৃশংসতার চিহ্ন। কিন্তু অযত্ন-অবহেলায় পড়ে আছে শহীদদের গণকবরসহ, পাকিস্তানিদের বর্বরতার স্থানগুলো।
সারা দেশের মতো কুড়িগ্রামেও মুক্তিকামী অনেক মানুষকে হত্যা করে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী ও তাদের এদেশীয় দোসররা। কিন্তু সংরক্ষণ করা হয়নি সেসব চিহ্ন। এর মধ্যে কুড়িগ্রাম জেলা কারগারের গণকবরটি অন্যতম।