দুর্নীতি দমন কমিশন শুধু সরকারের আজ্ঞাবহই নয়, বিরোধী দমন কমিশনে পরিণত হয়েছে দুদক।
৪০ লাখ আসামী, শতশত নেতাকর্মীদের সাজা দেয়া হয়েছে, কাউকে ৭০ বছর আবার কাউকে মৃত্যুদণ্ডের সাজাও দিয়েছে সরকার৷ তারেক রহমান ও বেগম জিয়াকে রাজনীতি থেকে সরিয়ে দিতে মিথ্যা মামলায় সাজা দেয়া হচ্ছে। সরকারি নীলনকশায় তারেক–জোবায়দার সাজার ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
২০০৭ সালে আয়কর জমা দেয়া হয়েছিলো তারেকের। জোবায়দা রহমানেরও সম্পদের ০৫–০৬ সালের আয়কর দেয়া হয়েছে যা মামলা হওয়ার আগেই। তারেক ও জোবায়দা রহমানের মিথ্যা মামলার শুনানীতে ক্যামেরা ট্রায়াল হয়েছে। তারেক–জোবায়দার বিরুদ্ধে ফরমায়েশি রায় দিতে যাচ্ছে। সাফল্যের দিকে যখন আন্দোলন ঠিক তখন তারেককে সাজা দেয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে দ্রুত।
আগামী নির্বাচনের আগেই বিএনপির প্রার্থীদের নির্বাচন থেকে সরিয়ে দেয়ার সরকারের অপচেষ্টাই এই দ্রুততার সাথে ফরমায়েশী রায়ের ব্যবস্থা করা হচ্ছে৷ এসব রায়ের মাধ্যমে বিএনপির চলমান আন্দোলনে কোন প্রভাব ফেলবেনা বলেও দাবি করেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
শায়লা/ দীপ্ত নিউজ