রাজধানীসহ সারাদেশে বেড়েছে শীতের তীব্রতা। এরইমধ্যে চুয়াডাঙ্গা, পাবনা, কিশোরগঞ্জ ও দিনাজপুরে বইছে শৈত্য প্রবাহ।
শুক্রবার (১২ জানুয়ারি) সকালে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় চুয়াডাঙ্গা ও কিশোরগঞ্জের নিকলিতে ৯ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
ঢাকার আবহাওয়া অফিস জানায়, আগামী সপ্তাহে সারাদেশে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
ইট–পাথরের এই শহরে শীতের কষ্টটা হয়ত দালনবাসীরা তেমন অনুভব করেন না। তবে পথের ধারের বৃদ্ধের দিকে একটু নজর দিলে হয়ত অনুধাবন হবে একটা শীতের পোশাক তার কাছে কতটা গুরুত্বপূর্ণ।
এবারের শীতটাও যেন একটু জাঁকিয়ে বসেছে। শুক্রবার (১২ জানুয়ারি) ছুটির দিনে ঢাকার সড়কে গাড়ির সংখ্যা বেশ কম। তারওপর কুয়াশার চাদর মোড়ানো শীত আরও একটু ঘরবন্দী করে রেখেছে রাজধানীবাসীকে। তবুও খেটে খাওয়া নিম্নবিত্তদের বেরিয়ে পড়া জীবন জীবিকার তাগিদে।
মাঘের শীতে নাকি বাঘে কাঁপে। পৌষ প্রায় শেষ, আবহওয়া অফিসের তথ্য বলছে, মাঘের শুরুতেই হতে পারে বৃষ্টি।
শীতের তীব্র সবচেয়ে বেশি দেশের উত্তরাঞ্চলে। দিনের বেলাতেও দেখা মিলছে না সূর্যের। সঙ্গে রয়েছে হিম শীতল বাতাস। প্রভাবে হাসপাতালগুলোয় বেড়েছে শীতজনিত রোগীর সংখ্যা। তীব্র ঠান্ডা ও ঘন কুয়াশার কারণে নষ্ট হচ্ছে বিভিন্ন ফসল।
এসএ/দীপ্ত নিউজ