আর্থিকভাবে ভালো নেই ৩৮ ইঞ্চি উচ্চতার রাজশাহীর মাসুরা। স্থানীয়দের দাবি বিশ্বের দ্বিতীয় এবং এশিয়ার সবচেয়ে খর্বাকৃতির মা তিনি। অবশ্য এ ব্যাপারে আনুষ্ঠানিক কোনো স্বীকৃতি নেই ইটভাটার এই শ্রমিকের।
২০০৩ সালে রাজশাহীর পবার মাসুরা বেগমকে বিয়ে করেন গাইবান্ধার মনিরুল ইসলাম। মাসুরার উচ্চতা মাত্র ৩৮ ইঞ্চি হওয়ায় নানা বিপত্তির মুখে পরতে হয় তাকে। বিয়ের ১০ বছর পর কন্যা সন্তানের জন্ম দেন মাসুরা। নয় বছর বয়সী মেয়ে মরিয়মের উচ্চতা ৪১ ইঞ্চি।
অসম উচ্চতার এই দম্পত্তিকে নিয়ে অনেকেই কটুক্তি করলেও, সংসার জীবনে তারা বেশ সুখী।তবে অভাব অনটনের কারণে ভালো নেই ইটভাটা শ্রমিক মাসুরা ও মনিরুল দম্পতি। যদিও তাদের পাশে দাঁড়িয়েছে স্থানীয় প্রশাসন। তিনি জানান, বর্তমানে বিশ্বের দ্বিতীয় এবং এশিয়ার প্রথম ক্ষুদ্রাকৃতির মা মাসুরা বেগম। তবে সেই স্বীকৃতি এখনো পাননি তারা।