প্রথমবারের মতো মন্ত্রী হলেন, বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন। যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বটা চ্যালেঞ্জ–ই মনে করছেন তিনি। সময় সুযোগ বুঝে বিসিবি থেকে সরে দাঁড়াবেন বলেও জানান যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রী।
২০১২ সালে প্রথমবার বিসিবি প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। এরপর থেকেই এ দায়িত্বে আছেন, নাজমুল হাসান পাপন। আর ২০০৯ সাল থেকে তিনি সংসদ সদস্য। তবে মন্ত্রী হলেন প্রথমবার।
শুক্রবার (১২ জানুয়ারি) রাজধানীর গুলশানে জুম্মার নামাজ শেষে, বনানী কবরস্থানে বাবা–মায়ের কবর জিয়ারতের পর সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি জানান, নতুন এই দায়িত্বটা বেশ চ্যালেঞ্জিং।
মন্ত্রী থাকাকালীন বিসিবির দায়িত্ব পালনে কোনো বাধা না থাকলেও, সময় সুযোগ বুঝে সরে দাঁড়াবেন বলেও জানান নবনির্বাচিত যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রী।
সামাজিক যোগযোগ মাধ্যমে বিসিবির নতুন সভাপতি হিসেবে মাশরাফিকে নিয়ে গুঞ্জন উঠলেও বিসিবি বস জানান, এটি নির্ভর করবে বোর্ড ডিরেক্টরদের উপর।
নতুন পরিচয়টাকে এখন সঠিকভাবে বহন করতে চান নাজমুল হাসান পাপন।
এসএ/দীপ্ত নিউজ