চলতি টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপের এবারের আসরে এখন পর্যন্ত কোনো ব্যাটসম্যানই ব্যক্তিগত শতকের দেখা পায়নি। এর আগে এমন ঘটনা ঘটেছিল ২০০৯ সালের টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপে।
এছাড়া সবগুলো টি–টোয়েন্টি বিশ্ব আসরেই এক বা একাধিক শতকের দেখা পেয়েছিল ক্রিকেটপ্রেমীরা। তবে এবার রীতিমতো বোলারদের দাপটেই পর্দা নামতে যাচ্ছে নবম টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আসর। ফাইনালে মুখোমুখি হবে আসরের দুই পরাশক্তি ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকা। তবে এবার কি ফাইনালে দেখা মিলবে কাঙ্ক্ষিত শতক?
এক নজরে দেখে নেয়া যাক কোন আসরে কতটি শতক এসেছিল–
টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপ (২০০৭)
২০০৭ টি–টোয়েন্টি আসরে উইন্ডিজ ব্যাটার ক্রিস গেইলের ব্যাট থেকে এসেছিল আসরের একমাত্র শতক। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ৫৭ বলে ১১৭ রানের ইনিংস খেলেন ইউনিভার্সাল বস খ্যাত এই ব্যাটার।
টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপ (২0১২)
২০১২ টি–টোয়েন্টি আসরে কিউই ব্যাটার ব্রেন্ডন ম্যাককালামের ব্যাট থেকে আসে আসরের একমাত্র শতক। বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫৮ বলে ১২৩ রানের মারকুটে ইনিংস খেলেছিলেন তিনি।
টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপ (২০১৪)
২০১৪ টি–টোয়েন্টি আসরে শতক এসেছিল দুইটি। লংকানদের বিপক্ষে ইংল্যান্ডের অ্যালেক্স হেলসের ব্যাট থেকে আসে ১১৬ ও পাকিস্তানের আহমেদ শেহজাদের ব্যাট থেকে ১১১ রানের ইনিংস আসে বাংলাদেশের বিপক্ষে।
টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপ (২০১৬)
২০১৬ টি–টোয়েন্টি আসরেও দুইটি শতকের দেখা পায় ক্রিকেটপ্রেমীরা। সেবার ওমানের বিপক্ষে আসরের সর্বোচ্চ ১০৩ রানের ইনিংসটি খেলেন বাংলাদেশের ওপেনার তামিম ইকবাল খান। আরেকটি শতক আসে ইংলিশদের বিপক্ষে ক্যারিবীয় ওপেনার ক্রিস গেইলের ব্যাট থেকে।
টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপ (২০২১)
২০২১ টি–টোয়েন্টি বিশ্ব আসরে একমাত্র শতকটি এসেছিল ইংলিশ ব্যাটার জস বাটলারের ব্যাট থেকে। লংকানদের বিপক্ষে ৬৭ বলে ১০১ রানের ইনিংস খেলেছিলেন তিনি।
টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপ (২০২২)
২০২২ টি–টোয়েন্টি আসরে ব্যক্তিগত শতক হয়েছিল দুইটি। দক্ষিণ আফ্রিকার রাইলি রুশো বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলেন আসরের সর্বোচ্চ ৫৬ বলে ১০৯ রানের ইনিংস। আরেকটি এসেছিল কিউই ব্যাটার গ্লেন ফিলিপসের ব্যাট থেকে। লংকানদের বিপক্ষে ১০৪ রানের ইনিংস খেলেন তিনি।
এবার নবম আসরে এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত ৯৮ রানের ইনিংসটি এসেছে উইন্ডিজ ব্যাটার নিকোলাস পুরানের ব্যাট থেকে।
ইমাম/এজে/দীপ্ত সংবাদ