প্রযুক্তি ব্যবহারে এখন ধান রোপন থেকে শুরু করে কাটা ও অনেক সহজ হয়েছে। সাশ্রয় হচ্ছে সময় ও খরচ। তবে বেকার হওয়ার শঙ্কায় আছেন কৃষি শ্রমিকেরা।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য বলছে, মাগুরা জেলায় এ বছর বোরো ধানের আবাদ হয়েছে ৩৮ হাজার ৪৪৯ হেক্টর জমিতে। বৈরি আবহাওয়া ও একসাথে সব ধান পেকে যাওয়ায় শ্রমিক সংকটে পড়েন কৃষক। এমন পরিস্থিতিতে রিপার এবং কম্বাইন্ড হারভেস্টার কৃষকের কাজকে সহজ করে তুলেছে। সরকারি প্রণোদনায় পাওয়া এসব মেশিনে ঘন্টায় প্রায় দেড় একর জমির ধান কাটা যায়।
প্রযুক্তির ব্যবহার কৃষিকাজকে সহজ করেছে। ফলে পতিত জমি কমবে বলে আশা করছেন কৃষি কর্মকর্তারা। দিনাজপুরে আগাম জাতের ইরি বোরো ধান কাটতে শুরু করেছেন কৃষকরা। চাষীরা বলছেন, খরচ বেড়ে যাওয়ায় তেমন লাভ হচ্ছে না।
প্রযুক্তির কারণে ধান কাটা ও মাড়াই সহজ হয়েছে। এতে বেকার হয়ে পড়ার শংকা করছেন কৃষি শ্রমিকরা। চলতি মৌসুমে দিনাজপুর জেলায় ১ লাখ ৭১ হাজার ১২০ হেক্টর জমিতে বোরো চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। তবে চাষ হয়েছে বেশি।
আল/দীপ্ত সংবাদ