বাংলাদেশ সরকারী কর্ম কমিশনের(পিএসসি) অধীনে জুনিয়র ইন্সট্রাক্টর এবং ফিজিক্যাল এডুকেশন ইন্সট্রাক্টর হিসেবে নন–ক্যাডার পদে নিয়োগপ্রাপ্ত ৩ হাজার ৫৩৪ জনের নিয়োগ কার্যক্রম তিন মাসের জন্য স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট।
এক রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে বিচারপতি আকরাম হোসেন চৌধুরী এবং বিচারপতি কে. এম. রাশেদুজ্জামান রাজার সমন্বয়ে গঠিত দ্বৈত বেঞ্চ এ নিয়োগ স্থগিত করে রুল জারি করেন।
রুলে তাদের নিয়োগ কার্যক্রম কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না; তা জানতে চাওয়া হয়েছে।
জানা যায়, ২০২১ সালের ২৬ অক্টোবর পিএসসির অধীনে ৯ম ও ১০ম গ্রেডের (নন–ক্যাডার) এর কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে দেশের বিভিন্ন পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ও টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজে জুনিয়র ইন্সট্রাক্টর এবং ফিজিক্যাল এডুকেশন ইন্সট্রাক্টর পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়। পরবর্তীতে, ২০২৩ সালের ১৮ মার্চ তাদের নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
সর্বশেষ গত ২০ জানুয়ারি ৩ হাজার ৫৩৪ জনের নিয়োগ প্রদানের সার্কুলার জারি করা হয়। সার্কুলারে তাদের ২৯ জানুয়ারি যোগদানের জন্য বলা হয়েছে।
এরই মধ্যে অনিয়মের অভিযোগে এই নিয়োগের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ১৮জন হাইকোর্টে রিট করেন। আজ ওই রিটের ওপর শুনানি হয়। শুনানি নিয়ে হাইকোর্ট রুল জারি করে নিয়োগ কার্যক্রমের ওপর স্থগিতাদেশ দিয়েছেন। এতে করে নিয়োগপ্রাপ্তরা ২৯ জানুয়ারি চাকরিতে যোগদান করতে পারবেন না বলে জানিয়েছেন রিটকারীদের আইনজীবী।
আবেদনকারী ১৮ জনের পক্ষে এ মামলা শুনানি করেন ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী এ. জেড এম নুরুল আমিন, মো. মাকসুদ উল্লাহ, মো. রুকনুজ্জামান, আবু সাহিদ খান, শফিকুল ইসলাম প্রমুখ।
আল