আর্থিক খাতের অব্যবস্থাপনা দূর করা, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ ও ডলারের অভিন্ন দাম নির্ধারণই আওয়ামী লীগ সরকারের নতুন মেয়াদে বড় চ্যালেঞ্জ। এই তিনটি বিষয়কে জোর দিলে সরকারের নতুন মেয়াদের পথচলা অনেকটা মসৃন হবে বলে মনে করেন অর্থনীতিবিদরা।
মূল্যস্ফীতি, রিজার্ভের নিম্নমুখী অবস্থা ও ব্যাংক খাতের অব্যবস্থাপনায় চরম অস্থিরতা চলে ২০২৩ সাল জুড়ে। বছরের শেষ মাসে এসে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল–আইএমএফ‘র অনুমোদিত ৪৭০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণের দ্বিতীয় কিস্তির অর্থ পাওয়ায় অনেকটা শক্তিশালী হয় রিজার্ভ। কিন্তু সার্বিক চিত্র এখনও সন্তোষজনক নয়।
এই অবস্থায় আওয়ামী লীগ সরকার টানা চতুর্থবারের মত ক্ষমতায়। যাদের মূল চ্যালেঞ্জ অর্থনীতিতে একটা সুবাতাস নিয়ে আসা। সেই চ্যালেঞ্জে প্রথম ধাপই হলো সাধারণ মানুষকে মূল্যস্ফীতির হাত থেকে রেহাই দেয়া। সেটা কিভাবে সম্ভব?
প্রায় দুই বছর ধরে চলা ডলার সংকটের চাপ এখনও কমেনি। ডলারের ঘাটতি আমদানি নির্ভর শিল্প ও সেবাখাতসহ সার্বিক অর্থনীতিতে টালমাটাল করে রেখেছে। এমনকি ডলার কেনা–বেচার সব ক্ষেত্রে রয়েছে আলাদা রেট।
সামষ্টিক অর্থনৈতিক স্থিতিশিলতার জন্য তিনটি বিষয়ে মনোযোগ দেয়ার পরামর্শ এই অর্থনীতিবিদের।
আগামীতে বাজেটে ভর্তুকি কমিয়ে, উন্নয়ন প্রকল্প ব্যয় সংকোচনের মতো কঠিন সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের প্রত্যাশা বিশ্লেষকদের।
আল / দীপ্ত সংবাদ