দেশে খাদ্য সংকট না থাকায়, দুর্ভিক্ষের আশঙ্কা কম বলে মনে করেন অর্থনীতিবিদরা। তবে, মানুষ খাদ্য কিনে খেতে পারবে কি না, তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। চলমান পরিস্থিতি মোকাবিলায় ব্যয় সংকোচনের পাশাপাশি, স্বল্প ও দীর্ঘ মেয়াদী পরিকল্পনা নেওয়ার পরামর্শ দেন তারা।
করোনা মহামারি ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে টালমাটাল বিশ্ব অর্থনীতি। সরবরাহ জটিলতায় বেড়েছে খাদ্য ও জ্বালানিসহ প্রায় সব পণ্যের দাম। ঊর্ধ্বমুখী মূল্যস্ফীতি। এই অবস্থায় বিশ্বজুড়ে মন্দা ও দুর্ভিক্ষের আশঙ্কা জোরালো হচ্ছে।
শনিবার ভার্চুয়াল মাধ্যমে বাংলাদেশের বর্তমান অর্থনৈতিক অবস্থা নিয়ে আলোচনার আয়োজন করে ”ফোরাম ফর বাংলাদেশ স্টাডিজ” নামের গবেষণা প্রতিষ্ঠান। এতে বক্তারা বলেন- অনিয়ন্ত্রিত মূল্যস্ফীতির কারণে মানুষের ক্রয় ক্ষমতা অনেক কমে গেছে।
আলোচকরা উল্লেখ করেন, সংকট নিরসনে আইএমএফের ঋণ ইতিবাক ভূমিকা রাখবে। তবে, স্থিতিশীল রাখতে হবে খাদ্য ও জ্বালানির দাম। তারা বলেন- বৈশ্বিক মন্দা ও এর নেতিবাচক প্রভাবের কথা মাথায় রেখে, সব ধরনের খাদ্য সংরক্ষণের উদ্যোগ নেওয়া দরকার।