দেশের মধ্য ও উত্তরাঞ্চলে বেশ কয়েকটি নদ–নদীর পানি এখনও বিপৎসীমার উপরে রয়েছে। ফলে, বন্যা পরিস্থিতির তেমন উন্নতি হচ্ছে না। পানিবন্দি হয়ে আছে নিচু ও চর এলাকার মানুষ।
টাঙ্গাইলে যমুনার পানি সোমবার সকালে পোড়াবাড়ি পয়েন্টে বিপৎসীমার ২২ সে.মি, ধলেশ্বরীর পানি এলাসিন পয়েন্টে বিপৎসীমার ১৫ সে.মি এবং ঝিনাই নদীর পানি জোকারচর পয়েন্টে বিপৎসীমার ৬৪ সে.মি ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। বন্যাকবলিত এলাকায় দেখা দিয়েছে শুকনো খাবার ও বিশুদ্ধ পানির সংকট।
একই সময় গাইবান্ধায় ব্রহ্মপুত্রের পানি ফুলছড়ির তিস্তামুখঘাট পয়েন্টে বিপৎসীমার ১৯ সে.মি এবং যমুনা বিপৎসীমার ১৭ সে.মি ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। পানিবন্দী হয়ে আছে সুন্দরগঞ্জ, ফুলছড়ি, সাঘাটা ও সদর উপজেলায় ব্রহ্মপুত্র ও যমুনা তীরবর্তী ১৬৫ চরের বাসিন্দারা।
জামালপুরে সকালে যমুনা বিপৎসীমার ৪ সে.মি ওপরে ছিল। এখনো ডুবে আছে আশপাশের এলাকা। বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।
তবে, মানিকগঞ্জে যমুনার পানি আরিচা পয়েন্টে কমতে শুরু করেছে। ভাঙনের ঝুঁকিতে আছে দৌলতপুর ও ঘিওর উপজেলার অর্ধ শতাধিক স্থাপনা।
এসএ/দীপ্ত নিউজ