শনিবার, নভেম্বর ২৩, ২০২৪
শনিবার, নভেম্বর ২৩, ২০২৪

জয়পুরহাটে বেপক সাড়া ফেলেছে দেড়শো গ্রাম মাংসের দোকান

Avatar photoদীপ্ত নিউজ ডেস্ক

জয়পুরহাটে সাড়া ফেলেছে দেড়শো গ্রাম মাংসের দোকান হিসেবে পরিচিত প্রাণিসম্পদ পণ্য বিক্রয়কেন্দ্র প্রকল্প। এর ফলে আমিষের অভাব পূরণের সুযোগ পেয়েছেন নিম্ন ও মধ্যবিত্ত পরিবাবের সদস্যরা।

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর ও পিকেএসএফের সহযোগিতায় জয়পুরহাটে এ উদ্যোগ বাস্তবায়ন করছে স্থানীয় দুটি বেসরকারী সংস্থা।

করোনা মহামারী ও রাশিয়াইউক্রেন যুদ্ধ বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক সংকট তৈরি করেছে। যার প্রভাব পড়েছে বাংলাদেশেও। এতে আমিষের চাহিদা পূরণ কষ্টকর হয়ে ওঠে নিম্নবিত্ত ও মধ্যবিত্তদের।

এমন অবস্থায় প্রাণিসম্পদ পণ্য বিক্রয়কেন্দ্র’ প্রকল্প গ্রহণ করেছে সরকার। এসব বিক্রয়কেন্দ্র থেকে প্রয়োজন ও সামর্থ্য অনুযায়ী মুরগির মাংস কিনতে পারছেন সবাই। যা পরিচিতি পেয়েছে দেড়শো গ্রাম মাংসের দোকান হিসেবে।

এক মাংস বিক্রেতা বলেন, হাফ কেজি, এক পোয়া, এক কেজি ইচ্ছে মত ক্রয় করতে পারে।

জয়পুরহাট জাকস ফাউন্ডেশন প্রাণীসম্পদ কর্মকর্তা জাবির হোসেন বলেন, ‘গোটা মুরগী কিনে খাওয়ার সামর্থ নেই তাদের জন্যে যার যতটুকু চাহিদা দরকার, একশো গ্রাম, দেড়শো গ্রাম ততটুকু মাংস সে এখান থেকে কিনতে পারে।

এমন উদ্যোগে মাংস বিক্রেতা হিসেবে কর্মসংস্থানের সুযোগ বেড়েছে। যা তাদের পরিবারকে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী করছে।

জয়পুরহাট জাকস ফাউন্ডেশন উপ-পরিচালক ওবায়দুল ইসলাম, ‘একজন গরিব মানুষ, গরিব বলছি কেন একজন স্বল্প আয়ের মানুষও না এখন আমাদের পক্ষেও একটা লেয়ার মুরগী, বয়লার মুরগী কিনে খাওয়া সম্ভব কিনা আসলে চিন্তা করতে হবে। সেদিক থেকে বিবেচনা করতে গেলে প্রাণিসম্পদ পণ্য বিক্রয়কেন্দ্রটা আসলেই একটি যুগান্তরকারী সিদ্ধান্ত বলে মনে হয়।

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, আগামীতে এ প্রকল্পের পরিধি আরও বাড়ানো হবে।

 

অনু/দীপ্ত সংবাদ

আরও পড়ুন

সম্পাদক: এস এম আকাশ

অনুসরণ করুন

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন

স্বত্ব © ২০২৩ কাজী মিডিয়া লিমিটেড

Designed and Developed by Nusratech Pte Ltd.

This website uses cookies to improve your experience. We'll assume you're ok with this, but you can opt-out if you wish. Accept Read More