চার দিন হয়ে গেলেও, ভোলার মেঘনা নদীতে ডুবে যাওয়া তেলবাহী জাহাজ উদ্ধার করা যায়নি। মঙ্গলবার বিকাল পর্যন্ত ৩টি জাহাজ ঘটনাস্থলে নেয়া হয়েছে। চাঁদপুর থেকে আরো একটি বার্জ পৌঁছার পর শুরু হবে উদ্ধার কাজ।
শনিবার চট্টগ্রাম বন্দর থেকে ৯ লাখ লিটার ডিজেল এবং দুই লাখ ৩৪ হাজার লিটার অকটেন নিয়ে চাঁদপুরের উদ্দেশ্যে রওনা হয়, এমভি সাগর নন্দিনী-২। রবিবার ভোররাতে ভোলায় মেঘনা নদীতে ঘন কুয়াশার মধ্যে, আরেকটি কার্গো জাহাজের সঙ্গে সংর্ঘষে, তলা ফেটে ডুবে যায় জাহাজটি। এসময় ১২ নাবিক ও শ্রমিককে উদ্ধার করে স্থানীয়রা। নদীতে কয়েক কিলোমিটার এলাকায় জ্বালানী তেল ছড়িয়ে পড়ায়, পরিবেশ বিপর্যয়ের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। নদীর পানি ব্যবহারকারীরা পড়েছেন বিপাকে।
বিআইডব্লিউটিএ’র উদ্ধারকারী জাহাজের চেয়ে ডুবে যাওয়া জাহাজের ওজন বেশি। তাই বিকল্প উপায়ে উদ্ধার অভিযানের প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে। দুর্ঘটনা কবলিত এলাকায় সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা জোরদার করছে কোস্টর্গাড।