ঘূর্ণিঝড় রিমালের কারণে এখন পর্যন্ত পটুয়াখালী, সাতক্ষীরা, ভোলা, বরিশাল ও চট্টগ্রামে ৯ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।
এরমধ্যে গাছ পড়ে ভোলার লালমোহনে দুজন মারা গেছেন। এর মধ্যে দৌলতখানে মাইশা নামে এক শিশু রয়েছে।
বরিশালে নির্মাণাধীন একটি ভবনের একাংশ ধসে মারা গেছেন আরও দুজন। চট্টগ্রামের বায়েজিদ চন্দ্রনগরে দেয়াল ধসে একজন নিহত এবং অপর দুজন আহত হন।
প্রবল ঘূর্ণিঝড় রিমাল দুর্বল হয়ে স্থল নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এটি আরও উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে বৃষ্টি ঝরিয়ে ক্রমশ দুর্বল হয়ে পড়বে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।
ঘূর্ণিঝড় দুর্বল হয়ে পড়ায় সমুদ্রবন্দরে মহাবিপৎসংকেত নামিয়ে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। রিমালের প্রভাবে উপকূলের বিভিন্ন এলাকার অন্তত ২৬ লাখ গ্রাহক বিদ্যুৎহীন রয়েছেন। গাছ পড়ে, লাইন ছিঁড়ে অনেক এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে গেছে।