ক্রমাগত উদ্ভাবন, অতুলনীয় গ্রাহক সন্তুষ্টি এবং টেকসই কার্যপ্রণালীর মাধ্যমে এপেক্স এগিয়ে যাচ্ছে। রিটেইল শিল্পের পথিকৃৎ জুতার ব্র্যান্ড হিসেবে, এপেক্স পণ্যের উন্নয়ন, সেবার উৎকর্ষতা এবং পরিবেশগত দায়িত্বশীলতার ক্ষেত্রে নতুন মানদণ্ড স্থাপন করছে; যা গ্রাহক, সমাজ এবং পৃথিবীতে দীর্ঘস্থায়ী ইতিবাচক প্রভাব ফেলছে।
ক্রমাগত উদ্ভাবন, অতুলনীয় গ্রাহক সন্তুষ্টি এবং টেকসই কার্যপ্রণালীর মাধ্যমে এপেক্স এগিয়ে যাচ্ছে। রিটেইল শিল্পের পথিকৃৎ জুতার ব্র্যান্ড হিসেবে, এপেক্স পণ্যের উন্নয়ন, সেবার উৎকর্ষতা এবং পরিবেশগত দায়িত্বশীলতার ক্ষেত্রে নতুন মানদণ্ড স্থাপন করছে; যা গ্রাহক, সমাজ এবং পৃথিবীতে দীর্ঘস্থায়ী ইতিবাচক প্রভাব ফেলছে।
গত ২৭ বছর ধরে অ্যাপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেড ৪.৫ মিলিয়নেরও বেশি বিশ্বস্ত গ্রাহককে সেবা দিয়েছে এবং বাংলাদেশে তাদের ৪৯০টিরও বেশি স্টোরের মাধ্যমে কাজ করে যাচ্ছে। বিগত তিন বছরে খুচরা খাতে গড়ে ১৪% প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে। এপেক্স জুতার ব্যবসায় ডিজাইনের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা উপলব্ধি করতে পেরেছে এবং তাই গবেষণা ও উন্নয়নের জন্য একটি বিশ্বমানের ডিজাইন ল্যাব চালু করেছে; যা প্রতি বছর ৩০০০টিরও বেশি নতুন ডিজাইন তৈরির সক্ষমতা রাখে।
প্রতিষ্ঠানটি বছরব্যাপী বিভিন্ন আকর্ষণীয় মার্কেটিং কার্যক্রম পরিচালনা করে এবং গ্রাহকদের প্রিয় জুতাসহ অন্যান্য পণ্য সরবরাহ করতে অমনি–চ্যানেল ব্যবহার করে। এপেক্স ইতোমধ্যে apex4u.com নামের একটি ওয়েবসাইট চালু করেছে, যা স্টোরগুলোর সঙ্গে সংযুক্ত। সম্প্রতি এই ওয়েবসাইট থেকে ফুটওয়্যার ইন্ডাস্ট্রিতে ই–কমার্স চ্যানেলের মাধ্যমে একক দিনে সর্বোচ্চ বিক্রির রেকর্ড করা হয়েছে।
এপেক্স তার অনন্য ডিজাইন ও উচ্চমানের কাঁচামালের মাধ্যমে বাজারে জায়গা করে নিয়েছে, যা গ্রাহকদের কাছ থেকে অভূতপূর্ব সাড়া পেয়েছে। বর্তমানে, এপেক্স বাংলাদেশের বৃহত্তম জুতা ব্র্যান্ড হিসেবে পুরো দেশজুড়ে বিস্তৃত এবং ১,২৯৬ জন সেলস কর্মী দিয়ে রিটেইল স্টোরে গ্রাহকসেবা প্রদান ও বিক্রয় কার্যক্রম পরিচালনা করছে। ক্রমাগত পরিবর্তিত গ্রাহক চাহিদার প্রতি সচেতন থেকে, এপেক্স ট্রেন্ডসেটিং ও ফ্যাশনেবল জুতা ডিজাইন করেছে; ইদের সময় শুধুমাত্র ডিজাইন ল্যাব থেকে ২৫০০টিরও বেশি নতুন ডিজাইন তৈরি করা হয়েছে।
শুরুর পর থেকেই এপেক্স পরিবেশবান্ধব কার্যক্রম মেনে চলছে। তারা ক্ষতিকর বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, পুনর্ব্যবহৃত প্লাস্টিক বোতল ব্যবহার, সবুজ শক্তি উৎপাদন, বৃষ্টির পানি সংগ্রহ, কার্বন নির্গমন হ্রাস, কার্যকর সম্পদ ব্যবস্থাপনা কৌশল বাস্তবায়ন, এবং সম্প্রদায়ের ওপর ইতিবাচক প্রভাব বিস্তারের মতো বিভিন্ন পরিবেশবান্ধব উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। নিয়ন্ত্রিত বা বাধ্যতামূলক না থাকা সত্ত্বেও তাদের ফ্যাক্টরিতে, এপেক্স ১০০% শ্রম আইন মেনে চলে এবং চিকিৎসা সুবিধা, ডে–কেয়ার সেন্টার, স্বাস্থ্য বীমা, অগ্নি–নিয়ন্ত্রক সেবা ইত্যাদি প্রতিষ্ঠা করেছে।