বিজ্ঞাপন
বুধবার, নভেম্বর ২০, ২০২৪
বুধবার, নভেম্বর ২০, ২০২৪

গাজীপুরে ১২৩টি কারখানায় ভাংচুর, ২২ মামলায় ৮৮জন গ্রেফতার

Avatar photoদীপ্ত নিউজ ডেস্ক

 

শিল্প পুলিশের ডিআইজি মো. জাকির হোসেন খান বলেছেন, পোশাক কারখানায় শ্রমিক অস‌ন্তোষের ঘটনায় গাজীপুর মেট্টোপলিটন পুলিশ, র‌্যাব, জেলা পুলিশসহ অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সবাই এ পর্যন্ত ৮৮জনকে গ্রেপ্তার করেছে এবং বিভিন্ন থানায় ২২টি মামলা হয়েছে।

এ অভিযান অব্যাহত আছে। সরকার ইতিমধ্যে মজুরি ঘোষণা করেছেন এবং ধারণা করা হ‌চ্ছে,এর পিছনে একটা গ্রুপ এদেরকে উস্কানি দিচ্ছে আন্দোলন করার জন্য। এখানে যারা কাজ উস্কানি দিচ্ছে, তাদের চিহ্নিত করার কাজ চলছে ।

শনিবার (১১ নভেম্বর) বেলা ১২টা তিনি গাজীপুরের কোনাবাড়িতে শ্রমিকদের আন্দোলনে ক্ষতিগ্রস্থ কারখানা তুসুকা গার্মেন্টস্ পরিদর্শনে এসে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।

তিনি আরও বলেন, সাধারণ শ্রমিকদের আতঙ্কিত হওয়ার কোন কারণ নেই। যারা এই ধ্বংসাত্মক কান্ডের সাথে জড়িত যেসব শ্রমিক এবং ওই শ্রমিকদের সাথে বহিরাগত লোক আছে। যেসব শ্রমিকরা এসব ধ্বংসাত্মক কাজের সাথে যুক্ত আছে তারাই আতঙ্কগ্রস্ত হবে এবং তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হ‌বে না । এর পেছনে যারা বহিরাগত আছে তাদেরকেও গ্রেপ্তার করা হ‌বে। সাধারণ শ্রমিকদের আতঙ্কিত হওয়ার কোন কারণ নেই।

শিল্প পুলিশের ডিআইজি মো. জাকির হোসেন খান বলেছেন, গার্মেন্টস্ সেক্টরে শ্রমিকের মজুরি বাড়ানোকে কেন্দ্র করে গাজীপুরে শ্রমিক অসন্তোষ চলছে। আমাদের কাছে তথ্য আছে ১২৩টি কারখানায় কমবেশি ধ্বংসাত্মক কার্যক্রম চালিয়েছে। বিভিন্ন থানায় ২২টি মামলায় এ পর্যন্ত ৮৮জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

ডিআইজি জাকির হোসেন বলেন, গার্মেন্টস্ সেক্টরে শ্রমিকের মজুরি বাড়ানোকে কেন্দ্র করে এখানে শ্রমিক অসন্তোষ চলছে। আমাদের কাছে তথ্য আছে ১২৩টি কারখানায় কমবেশি ধ্বংসাত্মক কার্যক্রম চালিয়েছে। শ্রমিকদের আন্দোলন কোনাবাড়িতে বেশি। আশুলিয়াতে কিছুটা আছে বা চট্টগ্রাম এলাকায় আন্দোলন নেই। কোনাবাড়িতে একটা গ্রুপ এখানে মদদ দিচ্ছে। ইন্ডাষ্ট্রিয়াল পুলিশ ও ইন্টিলিজেন্টস্ সেল আছে তারাও কাজ করছে।

তিনি বলেন, শিল্প পুলিশ, গাজীপুর মেট্টোপলিটন পুলিশ, র‌্যাব, জেলা পুলিশসহ অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সবাই আমরা এ পর্যন্ত ৮৮জনকে গ্রেপ্তার করেছি এবং বিভিন্ন থানায় ২২টি মামলা হয়েছে। আমাদের অভিযান অব্যাহত আছে। সরকার ইতিমধ্যে মজুরি ঘোষণা করেছেন এবং আমাদের ধারণা এর পিছনে একটা গ্রুপ এদেরকে উস্কানি দিচ্ছে আন্দোলন করার জন্য। এখানে যারা কাজ উস্কানি দিচ্ছে, আমরা তাদের চিহ্নিত করার কাজ চলছে।

তিনি আরও বলেন, সাধারণ শ্রমিকদের আতঙ্কিত হওয়ার কোন কারণ নেই। যারা এই ধ্বংসাত্মক কান্ডের সাথে জড়িত যেসব শ্রমিক এবং ওই শ্রমিকদের সাথে বহিরাগত লোক আছে। যেসব শ্রমিকরা এসব ধ্বংসাত্মক কাজের সাথে যুক্ত আছে তারাই আতঙ্কগ্রস্ত হবে এবং তাদেরকে আমরা গ্রেপ্তার করবো। এর পেছনে যারা বহিরাগত আছে তাদেরকেও আমরা গ্রেপ্তার করবো। সাধারণ শ্রমিকদের আতঙ্কিত হওয়ার কোন কারণ নেই।

তিনি জানান, গাজীপুর কোনাবাড়ি মিলে ১৭টি কারখানা বন্ধ আছে। মালিক কর্তৃপক্ষ যাতে কারখানা চালু রাখেন আমরা তাদের সাথে কথা বলছি, তারা দ্রুতই উৎপাদনে যাবে।

এসময় গাজীপুর শিল্পাঞ্চল পুলিশ২ এর পুলিশ সুপার সারোয়ার আলমসহ শিল্প পুলিশের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা কারখানা পরিদর্শনের সময় উপস্থিত ছিলেন।

 

আল/ দীপ্ত সংবাদ

 

আরও পড়ুন

সম্পাদক: এস এম আকাশ

অনুসরণ করুন

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন

স্বত্ব © ২০২৩ কাজী মিডিয়া লিমিটেড

Designed and Developed by Nusratech Pte Ltd.

This website uses cookies to improve your experience. We'll assume you're ok with this, but you can opt-out if you wish. Accept Read More